ফুল হাতে সারিবদ্ধভাবে এগিয়ে আসছেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। সবার কণ্ঠে কালজয়ী গান—‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’। এরপর জাতির সূর্যসন্তানদের স্মরণ করে শহীদবেদিতে ফুল দেন তাঁরা। তিন বছর পর আবারও একুশের প্রথম প্রহরে চিরচেনা এই রূপ ফিরে এসেছে চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।

এর আগে সবশেষ এমন দৃশ্য দেখা গিয়েছিল ২০২১ সালে। ওই বছরের ডিসেম্বরে আধুনিকায়নের জন্য বিদ্যমান শহীদ মিনার ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নতুন শহীদ মিনারের কাজ শুরু হয়। নগরের কে সি দে সড়কের মুসলিম হল, গণগ্রন্থাগার (পাবলিক লাইব্রেরি) ও শহীদ মিনার নিয়ে সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স চালু না হলেও এ বছর থেকে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে শহীদ মিনার।

মায়ের সঙ্গে শহীদ মিনারে ফুল দিচ্ছে এক শিশু.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আবার ‘লাস্ট মিনিট শো’, জন্মদিনের রাতে স্লটকে জয় উপহার ফন ডাইকের

লিভারপুল ৩–২ আতলেতিকো মাদ্রিদ

জন্মদিনের রাতে এর চেয়ে ভালো উপহার আর কী হতে পারে!

রেফারি শেষ বাঁশি বাজাতেই মাঠে ঢুকে পড়লেন আর্নে স্লট। লিভারপুলের সমর্থকেরা তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে থাকলেন, দল জেতায় অভিনন্দনও জানালেন। মুখে চওড়া হাসি নিয়ে হাত নেড়ে স্লট সেই অভিবাদনের জবাব দিলেন।   

ভার্জিল ফন ডাইকের সঙ্গে আলিঙ্গনের সময় স্লটকে একটু বেশিই খুশি মনে হলো। কারণ, লিভারপুল অধিনায়ক ফন ডাইক ত্রাতার ভূমিকায় আবির্ভূত না হলে তাঁর বিশেষ রাতটা যে অনেকটাই পানসে হয়ে যেত!

২০২৫–২৬ মৌসুমে শেষ মুহূর্তে জয়সূচক গোল করাকে অভ্যাস বানিয়ে ফেলেছে লিভারপুল। যেটিকে বলা হচ্ছে লাস্ট মিনিট শো, কয়েকটি সংবাদমাধ্যম নাম দিয়েছে স্লট টাইম।

এবার সেই শো–এর নায়ক ফন ডাইক। যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে তাঁর হেডারেই আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ড্রয়ের পথে থাকা ম্যাচটা ৩–২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়নস লিগে শুভসূচনা করল লিভারপুল।

এ নিয়ে এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ জিতল লিভারপুল। সবকটি ম্যাচে অলরেডরা জয়সূচক গোল করল ৮০ মিনিটের পর; এর তিনটিই যোগ করা সময়ে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ