সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

চলতি বছরের ডিসেম্বরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। শুধু তাই নয়, এ সময়ে বিগত সরকারের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তিরও বিচারকার্য শেষ হবে বলে আশা তার।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজশাহীর প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগবিষয়ক কর্মশালায় যোগদান করে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান চিফ প্রসিকিউটর।

তাজুল ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরে ফ্যাসিস্ট সরকার প্রধান শেখ হাসিনাসহ শীর্ষ কয়েকজনের বেশ কয়েকটি মামলার বিচার শেষ হবে। মার্চে তদন্ত প্রক্রিয়া শেষে এপ্রিলে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

তিনি বলেন, তদন্ত রিপোর্ট হাতে আসার পরই আনুষ্ঠানিক বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে। সুতরাং এপ্রিল বা মে মাস থেকে বিচারের ফুল সুয়িং অর্থাৎ সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়ে যাবে। আগামী ডিসেম্বরের আগে বেশ কয়েকটি মামলার বিচারকার্য শেষ করা সম্ভব বলে আমরা আশা প্রকাশ করছি।

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কিছু মামলার বিচারের রায় হয়ে গেলে পতিত সরকারের নেতাদের লাফালাফি ও দাম্ভিকতা বন্ধ হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

এম জি

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ড স ম বর

এছাড়াও পড়ুন:

যবিপ্রবির সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তার কারাগারে

দুর্নীতির মামলায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার সিনিয়র জেলা ও দায়রা সিনিয়র স্পেশাল জজ শেখ নাজমুল আলম এ আদেশ দেন। 

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি সিরাজুল ইসলাম জানান, সোমবার এই মামলার ধার্য তারিখে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন অধ্যাপক সাত্তার। শুনানি শেষে বিচারক আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তবে এ মামলার অপর দুই আসামি যবিপ্রবির উপপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আব্দুর রউফ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সাবেক উপ-উপাচার্য ড. কামাল উদ্দিন জামিনে রয়েছেন। 

অবৈধভাবে নিয়োগ এবং সরকারি ৬১ লাখ ৩১ হাজার ৭৩২ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ২১ আগস্ট ওই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক যশোরের তৎকালীন উপপরিচালক আল-আমিন। তদন্ত শেষে তিনজনকেই অভিযুক্ত করে সম্প্রতি আদালতে চার্জশিট দেয় সংস্থাটি।
 
উল্লেখ্য, অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক দুই উপাচার্য আব্দুস সাত্তার, আনোয়ার হোসেনসহ চার শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুদকের আরও একটি মামলা চলছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ