বইমেলায় বাংলা একাডেমির ‘গুণিজন স্মৃতি পুরস্কার ঘোষণা
Published: 25th, February 2025 GMT
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ উপলক্ষে বাংলা একাডেমি পরিচালিত চিত্তরঞ্জন সাহা, মুনীর চৌধুরী, রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই ও শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বাংলা একাডেমি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এবারের বইমেলায় নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় প্যাভিলিয়ন ক্যাটাগরিতে সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছে ‘বাতিঘর’।
এছাড়া এক ইউনিটের স্টল হিসেবে মাকতাবাতুল ইসলাম এবং দুই ও চার ইউনিটের স্টল হিসেবে গ্রন্থিক প্রকাশন এই পুরস্কার পাচ্ছে।
আরো পড়ুন:
একুশে ফেব্রুয়ারি ‘রাষ্ট্রভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করা উচিত
বইমেলায় ‘চলতি পথের বাঁকে’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
গত বছরের বইমেলায় প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য কথাপ্রকাশকে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার এবং গুণমান বিচারে সর্বাধিক সংখ্যক শিশুতোষ গ্রন্থ প্রকাশের জন্য কাকাতুয়াকে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।
আর গত বছরের মেলায় গুণমান ও শৈল্পিক বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান পাঠক সমাবেশ (প্লেটো জীবন ও দর্শন-আমিনুল ইসলাম ভুইয়া), ঐতিহ্য (ভাষাশহিদ আবুল বরকত নেপথ্য-কথা-বদরুদ্দোজা হারুন) এবং কথাপ্রকাশকে (গোরস্তানের পদ্য স্মৃতি ও জীবনস্বপ্ন-সিরাজ সালেকীন) মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।
আগামী শুক্রবার বইমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব পুরস্কার বিতরণ করা হবে।
ঢাকা/রায়হান/সাইফ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ল এক ড ম বইম ল বইম ল য়
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।
মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।
সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।
মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ