উন্মুক্ত কনসার্টে গাইবে নগর বাউল, সঙ্গে আরও পাঁচ ব্যান্ড
Published: 27th, February 2025 GMT
ছয় ব্যান্ড নিয়ে ‘রিদম অব ইউথ’ শিরোনামে বসুন্ধরা টগি ক্লাব মাঠে শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) একটি উন্মুক্ত কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে গান গাইবে নগর বাউল জেমসসহ আরও ৫টি ব্যান্ড।
কনসার্টি আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য তরুণ সমাজকে সংগীত ও খেলাধুলার প্রতি আগ্রহী করা। যার জন্যই এমন ওপেন কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে।
আয়োজকরা মনে করছেন এটি একটি স্মরণীয় কনসার্ট হয়ে থাকবে। ‘রিদম অব ইউথ’ উন্মুক্ত কনসার্টটি শুরু হবে দুপুর ২টায়। চলবে মাঝ রাত পর্যন্ত।
এই কনসার্টে প্রধান আকর্ষণ নগর বাউল জেমস। এ ছাড়া আরও থাকবে আর্টসেল, শিরোনামহীন, এভয়েড রাফা, মেঘদল ও অ্যাঞ্জেল নুর অ্যান্ড ব্যান্ড।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: কনস র ট
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’