শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে তরুণদের নেতৃত্বাধীন নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এদিন বিকেল ৩টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের এ দল।

নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান উপলক্ষে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.

ইউনূসকে নিমন্ত্রণপত্র দিয়েছেন সংগঠনটির অন্যতম শীর্ষ নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে ড. ইউনূসের সঙ্গে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেছেন আব্দুল হান্নান মাসউদ।

আরো পড়ুন:

নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র শীর্ষ পদে থাকছেন যারা

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’

ছবির বিবরণীতে তিনি লিখেছেন, ‘‘২৪ পরবর্তী নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণপত্র দিলাম, আর দোয়া নিলাম।’’

ঢাকা/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ ত য় ন গর ক প র ট

এছাড়াও পড়ুন:

ফোনে খালেদা জিয়া বললেন, ‘ভাই, জিয়াকে ড্রয়িংরুমে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে।’

৭৫-এর উত্তপ্ত নভেম্বর

শেখ মুজিব হত্যার পর বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী ছিল দ্বিধাগ্রস্ত এবং দেশ প্রতিদিন অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। এদিকে খন্দকার মোশতাক ক্ষমতায় এসেই আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতা সর্বজনাব নজরুল ইসলাম তাজউদ্দীন আহমেদ, মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামান ও আবদুস সামাদ আজাদকে আটক করেন এবং ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী করে রাখেন। বাতাসে প্রতিনিয়ত নানা গুজব উড়ছিল ও সাধারণ নাগরিকগণ ভয়ভীতির মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছিলেন। সেনানিবাসেও অস্থিরতা বিরাজ করছিল এবং ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছিল যে, নিজেদের মধ্যে যে-কোনো সময়ে সংঘর্ষ বেঁধে যেতে পারে। এ পরিস্থিতিতে আর্মিতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা খুবই জরুরি ছিল।

পদাতিক বাহিনীর মধ্যে, বিশেষ করে ঢাকা ব্রিগেডের ১ম, ২য় ও ৪র্থ বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসারগণ মেজর ফারুক, রশিদ ও তাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠছিল এবং আর্মির চেইন অফ কমান্ড পুনঃস্থাপনের জন্য তৎকালীন ব্রিগেড অধিনায়ক কর্নেল শাফায়াত জামিলও অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছিলেন। কারণ তাঁর অধীনস্থ অফিসার ও সৈন্যগণই তাঁর সার্বিক কর্তৃত্ব উপেক্ষা করে শেখ মুজিব হত্যায় জড়িত ছিল। এ পরিস্থিতিতে সেনাসদরে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফও সেনাবাহিনীর জুনিয়র অফিসারদের অনিয়ম ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির কথা বলে উত্তেজিত করার চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন।

মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী (অব.) বীরবিক্রম

সম্পর্কিত নিবন্ধ