সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

কক্সবাজারের টেকনাফে বঙ্গোপসাগরে নাফ নদের মোহনায় মাছ শিকারের সময় অস্ত্রের মুখে ধরে নিয়ে যাওয়া ২৯ জেলেক ফেরত দিয়েছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্টি আরাকান আর্মি।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে টেকনাফ জেটি ঘাটে জেলেরা ফেরত আসেন। পরে ফেরত আসা জেলেদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে বিজিবি।

টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের বিভিন্ন সময় নাফ নদী ও সাগর মাছ শিকারের সময় আরকান আর্মি ধরে নিয়ে যায়।

টেকনাফ ২ বিজিবি অধিনায়ক লে.

কর্নেল আশিকুর রহমান জেলেদের ফেরত আনা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে নাফ নদে মাছ শিকারে সময় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের শুন্য লাইন অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমার ঢুকে পড়ে। এসময় মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বিভিন্ন সময় নৌকাসহ ২৯ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করে নিয়ে যায়। পরে আমরা তাদের (আরকান আর্মি) সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করি। এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলেদের ফেরত আনা হয়।

ফেরত আসা জেলে কবির আহমেদ জানান, গত বৃহস্পতিবার আমাদের নৌকা নিয়ে মাছ শিকার করে ফেরার পথে নাইক্ষ্যংদিয়া ও বাংলাদেশ সীমামা থেকে আমাদের ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। তখন তারা আমাদেরকে বলে, অবৈধভাবে আমাদের জলসীমায় মাছ শিকারের অপরাধের আপনাদেরকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাদের সীমান্তে মাছ শিকার না করতে অনুরোধ জানান। শর্ত বেঁধে দিয়ে টিপসই নেন সব জেলেদের থেকে। বাংলাদেশ সরকার থেকে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে বলে জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে নৌকার মালিক বদিউর রহমান বলেন, গত বৃহস্পতিবার সাগর থেকে মাছ শিকার করে নাফ নদী দিয়ে ফেরার সময় নৌকাসহ ১৯ জেলেকে ধরে নিয়ে যায়। অবশেষে বিজিবির প্রচেষ্টায় এক সপ্তাহ পর জেলেদর ফেরত আনা হয়েছে। তবে জেলেদের ব্যবহৃত ১৭টি নৌকা আর জালগুলো ফেরত দেয়নি। তাছাড়া নাফনদী ও সাগরে এ ধরনের ঘটনায় বেড়ে যাওয়ায় জেলেদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

বিএইচ

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: আর ক ন আর ম আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

নেহাল ফেরায় কাবিলার জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো, কী বলছেন পলাশ

আসল নামটাই যেন তাঁর বদলে গেছে। ভক্তদের কাছে তিনি সাত বছর ধরে ‘কাবিলা’ নামে পরিচিত। যেখানেই যান, সবাই কাবিলা বলেই সম্বোধন করে। অনেক সময় এই অভিনেতার জিয়াউল হক পলাশ নামটিই আড়ালে পড়ে যায়। তবে পর্দার নামটিও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। এটাকে দর্শকদের উপহার হিসেবে নেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্টের’ এই কাবিলা খ্যাত অভিনেতা।

হাবু, পাশা, রোকেয়া, বোরহান চরিত্রের মধ্যে আলাদা করে সাড়া জাগিয়েছেন কাবিলা। এই ধারাবাহিক পলাশকে জনপ্রিয়তা দেওয়ার অন্যতম কারণ তাঁর ভাষা নোয়াখালী অঞ্চলের। একই সঙ্গে গল্পে ব্যাচেলরদের জীবনের নানান চিত্র তুলে ধরার কারণে, এটি দর্শক পছন্দ করেন। সিরিজগুলোতে আলাদা করে আসে পলাশের চরিত্রের পরিসর, যা দর্শক বেশির ভাগ সময়ই গ্রহণ করেন। তারপরও এই অভিনেতাকে তেমন কোনো ধারাবাহিকে দেখা যায় না। এর কারণ কী?

অভিনেতা পলাশ। ছবি: ফেসবুক থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ