বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে বন্দর থানা ছাত্রলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাঈনউদ্দিন মানু (৪২)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রলীগ নেতা মাঈনউদ্দিন মানু বন্দর থানার শাহীমসজিদ এলাকার মৃত আব্দুল খালেক মিয়ার ছেলে।

গ্রেপ্তারকৃতকে বৃহস্পিতবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বন্দর থানায় দায়েরকৃত ১৮(২)২৫ নং মামলায় বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং-৬এ প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বুধবার  (২৬ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর থানা শাহীমসজিদ  এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট  সকাল ১১টায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কদম রসুল কলেজের গেইট এর সামনে আন্দোলনরত অবস্থায় উক্ত আসামীসহ এজাহার নামীয় ১নং আসামী হইতে ২৯ নং আসামী ও তাদের সহযোগী অজ্ঞাতনামা আসামীরা ভিকটিমকে উক্ত স্থানে পাইয়া বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হইয়া পিটিয়ে ও কোপিয়ে শরীরের বিভিন্নস্থানে রক্তাক্ত জখম করে। তখন বাদীর ডাক চিৎকার শুনিয়া এলাকার ছাত্র জনতা ও সাধারণ জনগন আগাইয়া আসিলে আসামীগন বাদীকে প্রকাশ্যে খুন-জখমের হুমকি প্রদান করিয়া ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটকে এই সমাবেশ শুরু হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল। দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা সমাবেশে বক্তব্য দেবেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।

জামায়াত সূত্র জানিয়েছে, সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হবে। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।

এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন আল ফালাহ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৫ দফা দাবিতে তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।

জামায়াতের দাবিগুলো হলো- জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

একই দাবিতে আগামীকাল ১৯ সেপ্টেম্বর দেশের সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের সব জেলা বা উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াতে ইসলামী।

সম্পর্কিত নিবন্ধ