প্রধান নির্বাচন কমিশনার  (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন জানিয়েছে, এখন দেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ২৭৪ জন।

আজ রোববার জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত শোভাযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিইসি এ তথ্য জানান। নির্বাচন ভবনের সামনে ওই শোভাযাত্রা করা হয়।

২ মার্চ জাতীয় ভোটার দিবস। এদিন হালনাগাদ চূড়ান্ত ভোটার তালিকাও প্রকাশ করা হয়।

সিইসি জানান, এখন দেশে মোট নারী ভোটার ৬ কোটি ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৬৬৬। পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৬১ হাজার ৬১৫ জন। আর হিজড়া পরিচয়ে ভোটার আছেন ৯৯৪জন।

প্রসঙ্গত মোট ভোটারের এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০২৪ সালের হালনাগাদ কার্যক্রমের মাধ্যমে। গত বছরের হালনাগাদে ১৮ লাখ ৮২ হাজার ১১৪ জন নতুন ভোটার তালিকায় যুক্ত হন।

অন্যদিকে গত ২০ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হয়েছে, যা এখনো চলছে।

আজকের ভোটার দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।এ জন্য সবার সহযোগিতা চান তিনি।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ