আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে দুই কর্মকর্তাকে যোগদানে বাধা দেয় কর্মচারী সংঘ। তারা কর্মকর্তাদের দুটি কক্ষে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেন। দুই কর্মকর্তা হলেন, উপবিদ্যালয় পরিদর্শক হাসান মাহমুদ ও উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কামরুজ্জামান।

পরে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউনুস আলী দুই কর্মকর্তার কক্ষের তালা খুলে দেন ও যোগদানের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।

বিএম কলেজের সহযোগী অধ্যাপক কামরুজ্জামান ও যশোরের কলেজের সহযোগী অধ্যাপক হাসান মাহমুদকে সম্প্রতি বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের উল্লেখিত পদে পদায়ন করে শিক্ষা অধিদপ্তর। যোগদান করতে তারা রোববার দুপুরে বোর্ডে আসেন। এ সময় কর্মচারীদের তোপের মুখে পড়েন।

কর্মচারী নেতা ও মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বলেন, মো.

কামরুজ্জামান বিএম কলেজে সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত শিক্ষক পরিষদ ও হাসান মাহমুদ আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষক সংগঠন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সদস্য ছিলেন। তারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর।

চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউনুস আলী বলেন, দু’জন সহযোগী অধ্যাপককে মন্ত্রণালয় বোর্ডে পদায়ন করেছে। তাদের যোগদানে ঝামেলা হলেও তা মেটানো হয়েছে। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বর শ ল আওয় ম ল গ দ ই কর মকর ত

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবীন সাংবাদিক আব্দুল্লার শয্যাপাশে বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম

বন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র  স্টাফ রিপোর্টার অসুস্থ্য প্রবীন সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ খোঁজ খবর নিলেন বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বন্দর কলাবাগস্থ তার নিজ বাড়িতে এসে তারা এ খোঁজখবর নেন । ওই সময় সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহর পাশে কিছুক্ষণ সময় কাটান ও তার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু,বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক জি.এম. সুমন একই কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক  আমির হোসেন,বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপন,দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফসহ বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য,সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ গত শনিবার সকাল এগারোটার দিকে প্রচন্ড ভাইরাস জ্বড়ে অসুস্থ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে বাড়িতে টানা ৬ দিন যাবৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে শয্যাশায়ী রয়েছেন।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা.ফারুক আহেমেদের নিবির পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। তবে বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও শংকা কাটেনি বলে জানা গেছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ