বন্দরে একটি সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিকের জানালার থাই গ্লাস খুলে নিয়েছে একটি সংঘবদ্ধ চোরের দল।  গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে নাসিক ২৭ নং ওয়ার্ড মুরাদপুর এলাকায় অবস্থিত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এ চুরির ঘটনা ঘটে।  

জানালার থাই গ্লাস না থাকায় ঝুঁকিতে রয়েছে মূল্যবান সরকারি ঔষধ সহ ভেতরের আসবাবপত্র।  এ ঘটনায়  সিএইচসিপি বিলকিস বাদী হয়ে বন্দর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনাটি গত ৪ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশের সহায়তা পাচ্ছে না বলে  ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও এলাকাবাসীর অভিযোগ।

ক্লিনিকের সভাপতি সাইদুর রহমান সানোয়ার জানান, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে ক্লিনিকের ৬ টি জানালার ১২টি  থাই গ্লাস খুলে চুরি করে নিয়ে যাওয়ার পরদিন পার্শ্ববর্তী একটি প্রতিষ্ঠানের সিসি ফুটেজে দেখা যায় দুইজন ব্যক্তি জানালার থাই গ্লাস নিয়ে যাচ্ছে। 

এ ঘটনায় বন্দর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করলেও গত ৫ দিনেও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।  তবে তদন্তকারি অফিসার ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মফিজের যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনাস্থলে আসবেন জানান।    
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি

মাত্র দুইদিনের ব্যবধানে আবারো ভারতীয় জলসীমা লঙ্ঘন করার অভিযোগে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে আটক করা হয়েছে বাংলাদেশি ট্রলার। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মায়ের দোয়া নামক ওই ট্রলারে মোট ১৩ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি বাংলাদেশি ওই ফিশিং ট্রলারটি বাজেয়াপ্ত করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী।

উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে সংবাদমাধ্যমকে বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের আটক এর ব্যাপারে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। তবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাজেয়াপ্ত ট্রলার ও ১৩ জন মৎস্যজীবীকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার হাতে ইতিমধ্যেই তুলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) তাদের আদালতে তোলা হবে। 

আরো পড়ুন:

জলবায়ু পরিবর্তনে বদলাচ্ছে রোগের চিত্র, বাড়ছে বিরল সংক্রমণ 

অজিতের পারিশ্রমিক ২৪১ কোটি টাকা!

এর আগে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে জলসীমা অতিক্রম করার অভিযোগে আটক করা হয় ১৯ বাংলাদেশি মৎস্যজীবিকে। ধৃত মৎসজীবীরা বাংলাদেশের বরিশাল  বিভাগের ভোলা জেলার পুরালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। 

প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসের মাঝামাঝি ‘এফবি ঝড়’ এবং ‘এফবি মঙ্গলচণ্ডী ৩৮’ নামে দুটি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারের ৩৪ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীকে আটক করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। পরবর্তীতে মোংলা থানার পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়। পাল্টাপাল্টি মৎস্যজীবী আটকের ঘটনায় দুই দেশের তরফেই ফের কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। তবে মৎসজীবীদের প্রত্যর্পণের বিষয়ে দুই দেশের এখনো কোনোপ্রকার আলোচনা শুরু হয়নি বলেই দূতাবাস সূত্রের খবর।

ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ