পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৪ মার্চ। অগ্রিম হিসেবে ২৫ মার্চ থেকে ঈদের আগে মোট সাত দিনের টিকিট বিক্রি করা হবে।

বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ঈদ-সংক্রান্ত প্রস্তুতিমূলক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) এ সভা করা হয়।

অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ জানিয়েছেন, ১৪ মার্চ থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিন একযোগে অনলাইনে এবং কাউন্টার থেকে বাসের টিকিট পাবেন যাত্রীরা। তবে, অনেক পরিবহন এবার পুরোপুরি টিকিট অনলাইনে দেবে। ফলে, দুই জায়গায় টিকিট পাবেন যাত্রীরা।

ভাড়ার তালিকার বাইরে বাড়তি ভাড়া নেওয়া যাবে না, জানিয়ে তিনি বলেন, বিআরটিএর নির্ধারিত ভাড়া অনুযায়ী বাসের ভাড়া নেওয়া হবে। সব বাসমালিককে সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ জানান, ঈদের সময় মালিক সমিতির মনিটরিং টিম থাকবে টার্মিনালে। নিরাপত্তার স্বার্থে নাইট কোচগুলোতে ভিডিও করে রাখার পর গাড়ি ছাড়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ঢাকা/হাসান/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ