প্রয়াত আলহাজ্ব আলীনূর সাহেবের স্মৃতিচারণ, স্বরণসভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৫ মার্চ) সকাল ১১টায় কিল্লারপুল শাহী মসজিদ প্রাঙ্গণে সেমাজ সেবক প্রয়াত আলীনূরের স্মৃতিচারণ ও দোয়ার আয়োজন করেন ১১নাম্বার ওয়ার্ড সচেতন নাগরিক সমাজ।

স্বরণসভায় বক্তারা বলেন, ‎আজকে এই অনুষ্ঠানে যারা আসছেন এবং যারা আসতে পারেন নাই তারা সকলেই আমাদের 'মাসুদুজামান' স্যারের পরিবারের।  মরহুম আলহাজ্ব আলীনূর এক জন ভালো মনের ব্যক্তি ছিলেন তারিই যোগ্য সন্তান। 

‎প্রয়াত আলীনূর সাহেবের স্বপ্ন ছিলো আমাদের এলাকার মানুষদের নিয় এগিয়ে যাওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আমাদের এমডি স্যার কাজ করছে, যদি কোনো ভুল ত্রুটি থাকে মুরব্বিরা পরামর্শ দিবেন  তা সংশোধন করে এগিয়ে যেতে চাই। ‎

আমাদের এমডি স্যার সমাজের সকলের ছায়ার মত হয়ে ছিলেন। আমারা তাকে নিয়ে বহুদুর এগিয়ে যেতে চাই। স্বরণসভার সভাপতি, ১১ নাম্বার ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সভাপতি সারোয়ার মুজাহিদ মুকুল।

প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জিএম (ডেভেলপমেন্ট) মডেল গ্রুপের মনির হোসেন সরদার। বদরুল হকের সঞ্চলনায় আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল,  মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফারুক হোসেন, ১১ না যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ঈসহাক উদ্দিন। সাবেক কাউন্সিলর অহিদুল ইসলাম ছক্কু। ১১ নাম্বার ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কামাল হোসেন, ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন।

জেলা বিএনপির সদস্য শাজেদা খাতুন মিতা, সাবেক সভাপতি জেলা মহিলা দল নুরুন্নাহার, জেলা মহিলা দলের সহসভাপতি রোজিনা আক্তার। মহানগর কৃষক দলের সদস্য লিপি খন্দকার প্রমুখ। স্মরণসভা শেষে এলাকাবাসীর মাঝে ইফতার সমগ্রী প্রদান করেন।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র আম দ র আল ন র

এছাড়াও পড়ুন:

আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।

মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।

সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।

মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ

সম্পর্কিত নিবন্ধ