ফাহামিদুলের বাদ পড়াকে ‘বাজে উদাহরণ’ বলছেন বাংলাদেশের সাবেকরা
Published: 18th, March 2025 GMT
ভারত ম্যাচ সামনে রেখে সপ্তাহখানেক সৌদি আরবে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সঙ্গে অনুশীলন করেছেন ফাহামিদুল ইসলাম। মরুর দেশে ক্যাম্প শেষে আজ সকালে ঢাকা বিমানবন্দরে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা সাংবাদিকদের জানান ফাহামিদুল থাকছেন না তাঁর স্কোয়াডে। এর পর থেকেই বাংলাদেশি এই ফুটবলারের বাদ পড়া নিয়ে চলছে আলোচনা।
আরও পড়ুনদলের সঙ্গে ঢাকায় আসেননি ফাহামিদুল, ফিরে গেছেন ইতালিতে৪ ঘণ্টা আগেএভাবে ক্যাম্প থেকে ফাহামিদুলকে বিদায় করে দেওয়াকে ভালোভাবে নেননি বাংলাদেশ ফুটবলের সাবেকরা। সাবেক অধিনায়ক বিপ্লব ভট্টাচার্য আজ নিজের ফেসবুক হ্যান্ডলে লেখেন, ‘আমি হতাশ হয়েছি ফাহামিদুল বাদ পড়াতে। ইতালিয়ান ফুটবলে চতুর্থ ডিভিশনে খেলা একজন খেলোয়াড় এবং ট্রেনিং ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা খেলোয়াড়… যার মাঝে অনেক সম্ভাবনা আছে তাকে ফাইনাল স্কোয়াডে রাখলে ভালো করত আমার বিশ্বাস।’
সৌদি আরবে ক্যাম্প চলাকালে এক ফ্রেমে চার ফুটবলার। বাঁ থেকে তারিক কাজী, ফাহামিদুল, কাজেম শাহ ও জামাল ভূঁইয়া.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।
মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।
সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।
মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ