ইনসাইড এজ: ক্রিকেটের অন্ধকার অন্দরমহলে যা ঘটে
Published: 24th, March 2025 GMT
নতুন আরেকটা আইপিএল মৌসুম, নতুন করে আবার ভারতজুড়ে টি-টোয়েন্টির উন্মাদনা। কিংবা বিশ্বজুড়েই হয়তো। আইপিএল তো এখন আর শুধু ভারতের ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ নয়, অনেকটাই বৈশ্বিক হয়ে গেছে। উন্মাদনা-উত্তেজনায় এটি আইসিসির যেকোনো টুর্নামেন্টকে ছাড়িয়ে যাওয়ার মতোই।
কিন্তু যে টুর্নামেন্ট নিয়ে এত মাতামাতি, তার ভেতরে কী ঘটে? টেলিভিশনের পর্দায় আর মাঠে বসে দর্শক যা দেখেন, তার কতটা সত্যি, কতটা পরিকল্পিত? এখানে কি শুধুই ক্রিকেট চলে, নাকি এর ভেতরেও আছে এক জটিল রাজনীতি, অদৃশ্য শক্তির লড়াই, অবিশ্বাসের অন্ধকার গলি?
‘ইনসাইড এজ’ আমাদের নিয়ে যায় সেই অদেখা পৃথিবীর গহিনে, যেখানে খেলোয়াড়েরা শুধু মাঠে ব্যাট-বল নিয়ে লড়াই করেন না, বরং বিশাল এক ক্ষমতার দাবা খেলায় তারা কখনো ঘুঁটি, কখনো ঘুঁটিবাজ। অ্যামাজন প্রাইমের এই ওয়েব সিরিজ আমাদের নিয়ে যায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ঝলমলে দুনিয়ার আড়ালে লুকিয়ে থাকা অন্ধকার অন্দরমহলে।
‘ইনসাইড এজ’ এর একটি দৃশ্য.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।