চৈত্রের খরতাপেও একাডেমি মাঠে ব্যস্ততা। কোনো টুর্নামেন্ট এলে এখানকার দৃশ্যটা পরিচিতই—গাদাগাদি করে কয়েক দলের অনুশীলন। এর মধ্যেই একজনকে ঘিরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেল তরুণ কিছু ক্রিকেটারকে। নাম শুনলে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিতে ভেসে আসতে পারে অনেক গল্পই।

অলক কাপালির বয়স এখন ৪১ হয়ে গেছে। এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে বয়সের দিক দিয়ে তাঁর চেয়ে বড় আর কোনো ক্রিকেটার নেই। ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যারিয়ারের দিক দিয়েও কেউ আছেন কি না, সেটি জানতেই অলকের কাছে প্রশ্ন ছিল—ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে প্রথম কবে খেলেছিলেন?

আরও পড়ুনআমি তোমার সন্তানের মা হতে চলেছি: নীনার এ কথা শুনে কী বলেছিলেন ভিভ রিচার্ডস ২৩ মার্চ ২০২৫

ঢাকার ক্রিকেটে অলকের শুরু ১৯৯৯ সালে অমরজ্যোতি ক্লাবের হয়ে দ্বিতীয় বিভাগ ক্রিকেটে। পরের বছর ট্রায়াল দিয়ে সুযোগ পান ভিক্টোরিয়াতে। দুই ম্যাচেই থেমেছিল সেবারের যাত্রা। প্রথম পেশাদার চুক্তির জন্য অলককে অপেক্ষা করতে হয়েছে আরও দুই বছর। ভিক্টোরিয়াতে ২০০২ সালে খেলে খালেদ মাসুদের নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়নও হয়ে যান তাঁরা।

৪১ বছর বয়সে এবার প্রিমিয়ার লিগ খেলছেন অলক কাপালি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

১১ নাটক নিয়ে শিল্পকলায় চলছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ নাট্যোৎসব’

জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত ১১ দলের ১১টি নতুন প্রযোজনা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে চলছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ নাট্যোৎসব’। জাতীয় নাট্যশালায় গত ৩১ জুলাই শুরু হওয়া এই নাট্যোৎসব চলবে ৮ আগস্ট পর্যন্ত। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে আয়োজিত এ উৎসবে নাট্যরূপে উঠে আসছে ইতিহাস, আন্দোলন ও সময়ের গল্প।
উৎসবের দ্বিতীয় দিন গতকাল শুক্রবার জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয় ‘শুভঙ্কর হাত ধরতে চেয়েছিল’। তীরন্দাজ রেপার্টরি প্রযোজিত নাটকটির রচনা ও নির্দেশনায় দীপক সুমন। গতকালই ছিল এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মঞ্চস্থ নতুন এ নাটক নিয়ে আলোচনা হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বৃষ্টি উপেক্ষা করে উল্লেখযোগ্য দর্শকের উপস্থিতি ছিল। দর্শকদের অনেকেই বলছেন, এই নাটকে যেন এক নাগরিকের নির্জনতা, এক প্রেমিকের না-পাওয়া, এক বিপ্লবীর বিষণ্নতা আর এক সাধারণ মানুষের অসহায়তা একসূত্রে বাঁধা পড়েছে।

জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে শুক্রবার ‘শুভঙ্কর হাত ধরতে চেয়েছিল’ নাটকের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন ছিল। ছবি:শিল্পকলা একাডেমি

সম্পর্কিত নিবন্ধ