Risingbd:
2025-11-03@23:17:40 GMT

মা হলেন অ্যামি জ্যাকসন

Published: 25th, March 2025 GMT

মা হলেন অ্যামি জ্যাকসন

মা হলেন ব্রিটিশ বংশোদ্ভুত ভারতীয় অভিনেত্রী অ্যামি জ্যাকসন। পুত্রসন্তানের মা হয়েছেন এই অভিনেত্রী। অভিনেতা এড ওয়েস্টউইকের ও অ্যামি জ্যাকসন দম্পতির এটি প্রথম সন্তান।

ছেলের সঙ্গে তোলা একটি ছবি মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দিবাগত রাতে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে সুখবরটি জানান অ্যামি জ্যাকসন। ক্যাপশনে লেখেন, “প্রিয় পুত্র, এই পৃথিবীতে তোমাকে স্বাগতম।” এ দম্পতি ছেলের নাম রেখেছেন— অস্কার আলেকজান্ডার ওয়েস্টউইক।

প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, খোলা মাঠে ছেলেকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন অ্যামি জ্যাকসন। তার পাশে রয়েছেন স্বামী এড। তারপর থেকে ভক্ত-সহকর্মীদের শুভেচ্ছা বার্তায় ভাসছেন এই তারকা দম্পতি।

আরো পড়ুন:

মা হলেন আথিয়া, নানা সুনীল শেঠি

আইসিইউতে মা, শুটিং ফেলে হাসপাতালে জ্যাকলিন

গত বছরের ২৯ জানুয়ারি দীর্ঘদিনের প্রেমিক এড ওয়েস্টউইকের সঙ্গে বাগদান সারেন অ্যামি জ্যাকসন। ২৪ আগস্ট বিয়ে করেন এই জুটি।

সৌদি আরব রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ব্রিটিশ অভিনেতা এড ওয়েস্টউইকের সঙ্গে প্রথম পরিচয় অ্যামির। মূলত তারপরই সম্পর্কে জড়ান তারা। ২০২২ সালে সম্পর্কের কথা স্বীকার অ্যামি।

সাধারণত দক্ষিণী সিনেমাতেই বেশি অভিনয় করেন অ্যামি জ্যাকসন। বলিউডেও দেখা গেছে তাকে। ব্যক্তিগত জীবনে প্রেম-বিয়ে নিয়ে অনেকবার আলোচনায় উঠে এসেছেন এই অভিনেত্রী।

এর আগে জর্জ পানাইয়োতুর সঙ্গে বাগদান সারেন অ্যামি জ্যাকসন। ২০১৯ সালে বিয়ের আগেই পুত্রসন্তানের জন্ম দেন এই নায়িকা। পরবর্তীতে জানা যায়, এ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছেন অ্যামি। অন্যদিকে এড ওয়েস্টউইক আফ্রিকান এক মডেলের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন।

অ্যামি জ্যাকসন অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘ক্রাক’। গত বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় এটি। এতে তার সহশিল্পী ছিলেন বিদ্যুৎ জামাল, অর্জুন রামপাল, নোরা ফাতেহি প্রমুখ। আপাতত তার হাতে আর কোনো সিনেমার কাজ নেই।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ য কসন

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ