Samakal:
2025-05-01@11:39:55 GMT

গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে ঐশ্বরিয়া

Published: 27th, March 2025 GMT

গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে ঐশ্বরিয়া

বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায় বচ্চনের গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে। বুধবার (২৬ মার্চ) মুম্বাইয়ে ব্যস্ততম রাস্তায় অভিনেত্রীর গাড়িতে পেছন থেকে ধাক্কা দেয় একটি বাস। পরিচিত নম্বর প্লেট দেখে পাপারাজ্জিরা চিনতে পারেন ওটি প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরীর গাড়ি।

‎এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা না গেলেও এক ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি লাল বাস অভিনেত্রীর গাড়ির পেছনে ধাক্কা মারে। বাসের ধাক্কায় সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত ঐশ্বরিয়ার বিলাসবহুল গাড়ি। গত বছর দীপাবলির সময় এই গাড়িটি কেনেন অভিনেত্রী। নম্বর প্লেট ‘৫০৫০’ দেখে পাপাারৎজিরা চিনতে পারেন গাড়িটি।

‎ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন তিনি। কোনওরকম আঘাত পেয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

‎এদিকে বলিউডের সুপারস্টার নায়িকার গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে, খবর ছড়াতেই ওই রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। পুলিশ এবং অভিনেত্রীর দেহরক্ষীরা দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেন। এরপর ঐশ্বরিয়ার গাড়ি সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। 

এদিকে বাস চালকের বিরুদ্ধে কোনওরকম আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি। দূর্ঘটনার পর বচ্চন পরিবার কিংবা অভিনেত্রীও কোনো মন্তব্য করেননি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দ র ঘটন র

এছাড়াও পড়ুন:

চারঘাটের নন্দনগাছীতে আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী রেলস্টেশনে আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির (স্টপেজ) দাবিতে রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় লোকজন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত কয়েক হাজার মানুষ এই কর্মসূচিতে অংশ নেন। এতে নেতৃত্ব দেন রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাইদ চাঁদ।

এ সময় আন্দোলনকারীরা স্টেশন সংস্কার ও আন্তনগর ট্রেন থামানোর দাবি-সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন তুলে ধরেন। বেলা একটার দিকে কর্মসূচি শেষ হলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। দাবির মধ্যে ছিল সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস, সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস, বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ও ঢালার চর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি এবং স্টেশনের সংস্কার।

১৯২৯ সালে উপজেলার নন্দনগাছী স্টেশনটি স্থাপিত হয় নিমপাড়া ইউনিয়নের বরকতপুর এলাকায়, যা নন্দনগাছী স্টেশন নামে পরিচিত। শতবর্ষী স্টেশনটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় ২০১৫ সালের শেষের দিকে। নিয়ম অনুযায়ী এই স্টেশনে স্টেশনমাস্টার, টিকিট মাস্টার, পোর্টারম্যান, পয়েন্টসম্যান, গেটম্যানসহ জনবল ছিল ১২ জন। বর্তমানে শুধু পোর্টারম্যান পদে একজন কর্মরত আছেন। শুধু দুটি লোকাল ট্রেন সেখানে থামে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অবরোধে অংশ নেওয়া লোকজন ব্যানার, ফেস্টুন হাতে নিয়ে ট্রেন থামানোর দাবিতে স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহী থেকে ঈশ্বরদীগামী একটি মেইল ট্রেন এলে স্টেশনে প্রবেশের আগেই জাতীয় পতাকা ও লাল পতাকা নিয়ে ট্রেনটি থামিয়ে দেন আন্দোলনকারী। তাঁরা ট্রেনের চালকের রুমে গিয়ে ট্রেনের নিয়ন্ত্রণ নেন। তাঁরা কেউ রেললাইনে, কেউ ট্রেনের ছাদে উঠে আবার কেউ প্ল্যাটফর্মে অবস্থান নেন। প্রায় ১০-১২ মিনিট পর ট্রেনটিকে যেতে দেওয়া হয়।

এরপর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আসে চিলাহাটি থেকে রাজশাহীগামী আন্তনগর ট্রেন বরেন্দ্র এক্সপ্রেস। নন্দনগাছী রেলস্টেশনে ট্রেনটির নির্ধারিত যাত্রাবিরতি নেই। তবে দাবি আদায়ের জন্য রেললাইনে সাধারণ লোকজন অবস্থান নেওয়ায় ট্রেন দুটি সেখানে থামতে বাধ্য হয়। প্রায় ১৫ মিনিট ট্রেনটিকে আটকে থাকার পর আবু সাইদ চাঁদের সহযোগিতায় ট্রেনটি সেখান থেকে রাজশাহীর দিকে রওনা হয়।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত কয়েক হাজার মানুষ এই কর্মসূচিতে অংশ নেন। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী রেলস্টেশনে

সম্পর্কিত নিবন্ধ