Samakal:
2025-06-15@09:40:07 GMT

বিরতির পর রেনেসাঁর নতুন গান

Published: 29th, March 2025 GMT

বিরতির পর রেনেসাঁর নতুন গান

দুই বছরের বিরতি ভেঙে নতুন গান প্রকাশ করছে দেশের প্রথম সারির ব্যান্ড রেনেসাঁ। শিরোনাম ‘দিনের শেষে সবাই একা’। নন্দিত গীতিকবি শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা এই গানের সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার ও কণ্ঠশিল্পী পিলু খান। তাঁর সঙ্গে সম্মিলিতভাবে সংগীতায়োজন করেছেন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী ও কি-বোর্ডিস্ট নকীব খান, লিড গিটারিস্ট রেজা, পারকাশনিস্ট কাজী হাবলু এবং গিটারিস্ট ও কণ্ঠশিল্পী ইমরান।

ঈদ উপলক্ষে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আজব রেকর্ডস তাদের ইউটিউব চ্যানেলে গানের লিরিক্যাল ভিডিও প্রকাশ করছে। এ ছাড়া স্বাধীন, আইটিউনস, স্পটফাইসহ শতাধিক স্ট্রিমিং অ্যাপে গানটি শুনতে পাবেন শ্রোতারা। এ আয়োজন নিয়ে ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য নকীব খান বলেন, ‘রেনেসাঁ সব সময় বিষয়ভিত্তিক গানে জীবনের কথা বলেছে, নতুন এই গানে সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চেষ্টা ছিল। আশা করি, গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’ নকীব খান আরও জানান, রেনেসাঁ এরই মধ্যে গানের ভুবনে পথচলার ৪০ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে। এই মাইলফলক স্পর্শ করার অভিজ্ঞতা নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপন করতে চান ব্যান্ডের সদস্যরা। নতুন এই গানের প্রকাশনাও ৪০ বছর পূর্তি উদযাপনেরই একটি অংশ। 

রেনেসাঁর আরেক সদস্য পিলু খান বলেন, “ব্যান্ডের দীর্ঘ এই পথচলায় আমরা চেষ্টা করেছি গানে গানে শ্রোতাদের পাশে থাকতে। একসময় অ্যালবাম প্রকাশ করতাম। সময়ের পালাবদলে এখন একটি করে গান প্রকাশ করতে হচ্ছে। এর পরও সময়ের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে পথ চলার চেষ্টা করে যাচ্ছি। শ্রোতাদের প্রত্যাশা পূরণে আয়োজন করে যাচ্ছি নতুন গানের। আশা করছি, রেনেসাঁর ‘দিনের শেষে সবাই একা’ গানটি অনেকের ভালো লাগবে।”
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব য ন ড দল নক ব খ ন

এছাড়াও পড়ুন:

কক্সবাজারে একাডেমি না করলে অর্থ দেবে না ফিফা

ফিফার অর্থায়নে কক্সবাজারে সেন্টার ফর এক্সিলেন্স স্থাপনের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালংয়ে এ সেন্টার তৈরি হওয়ার কথা ছিল। তবে বন কেটে এ ধরনের স্থাপনা তৈরির বিরোধিতা করেন পরিবেশবাদীরা। এ কারণে রামুতে এ একাডেমি হচ্ছে না। তাই কক্সবাজারের অন্য জায়গায় জমি খুঁজছে বাফুফে। যেভাবে কাজ এগোচ্ছে, তাতে ফিফার অর্থ বরাদ্দ বন্ধের আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। 

গতকাল ‘মিট দ্য প্রেসে’ এ বিষয়ে কথা বলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল, ‘আমরা অনেক দিন ধরে ফিফা টেকনিক্যাল সেন্টার ডেভেলপমেন্টের জন্য বসে ছিলাম। জমিজমা ইত্যাদির জন্য আমরা পিছিয়ে ছিলাম। সেটার জন্যও ফিফা থেকে আমাদের ওপর চাপ আছে। ডিসেম্বরের মধ্যে যদি কাজটা শুরু না করি, তাহলে সেই ফান্ডটা কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার জায়গা আছে। তবে আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিতে পারি ফান্ডটা হারাব না। আমরা কাজটি অচিরেই শুরু করতে পারব।’

ফিফা নিজ তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন দেশে একাডেমি করে দিচ্ছে। বাফুফেও দেশে এমন একাডেমি করার পরিকল্পনা নিয়েছে বলে জানান তাবিথ, ‘ফিফাতে ট্যালেন্ট ডেভেলপমেন্টের অধীনে ফিফা ৭৫টি একাডেমি করতে যাচ্ছে। সেখানে একেকটি সদস্যের আবেদন করতে হয়। আবেদন করলে টিবিএস কমিটি যদি অনুমোদন করে, তাহলে আর্সেন ওয়েঙ্গারের ফাইনাল সিদ্ধান্তে একাডেমিগুলো ডেভেলপমেন্ট করা হয়। সর্বশেষ কংগ্রেসে আমি সরাসরি আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি কমিটমেন্ট চেয়েছেন, আমিও কথা দিয়ে এসেছি। এই বছরের মধ্যে আমরা ফিফার সঙ্গে চুক্তি করে আসব, যেন বাংলাদেশে ফিফা সার্টিফাইড একাডেমি তৈরি করা হয়। এরই মধ্যে ফিফার কাছে আমরা চিঠি দিয়েছি। তারাও কিছু বিষয় তুলে ধরে চিঠি দিয়েছে আমাদের। তাদের এই বিষয়গুলো যদি আমরা মনে করি পূরণ করতে পারব, তাহলে সামনে যে কোনো সময় চুক্তি করব। আমার উদ্দেশ্যে হলো সেপ্টেম্বরের দিকে চুক্তি করা।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ