বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ বলেন, চাদাঁবাজমুক্ত দখলদারিত্ব মুক্ত বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।

দেশের জনগন ফ্যাসিস্টদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ও সংস্কার না করে নির্বাচন চায়না। দেশের জনগনের প্রত্যাশা পূরন করতে পারে একমাত্র আল কুরআন। মানুষরে বানানো মন্ত্র তন্ত্র দিয়ে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) বিকালে বন্দর থানা দক্ষিন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বন্দর দড়ি সোনাকান্দা, লক্ষ্যারচর, শান্তিনগর এলাকায় ঈদ পূর্নমিলনী আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ।

উক্ত ঈদ পূর্নমিলনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, মহানগরী কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা সাইফুূদ্দিন মনির, মহানগরী মজলিসে সূরা সদস্য ফরিদ আহমেদ প্রমূখ। 

বন্দর থানা দক্ষিনের আমীর মাওলানা ফজলুল হাই জাফরীর সভাপতিত্বে সেক্রেটারি কাজী মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা আমীর মাওলানা খোরশেদ আলম ফারুকী, বন্দর উত্তর থানা আমীর মুফতী আতিকুর রহমান, এড.

মো গোলাম সারোয়ার সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।  

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ ঈদ

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ