সরকারি কর্মচারী বাতায়নে (জিইএমএস) পিডিএসের ব্যক্তিগত তথ্য সদ্য তোলা রঙিন ছবিসহ হালনাগাদ না করলে পদোন্নতির বিষয়ে বিবেচনা করা হবে না বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

আজ রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন–১ শাখার অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুব–উল–আলম স্বাক্ষরিত অতি জরুরি এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুনখাদ্য অধিদপ্তরের সহকারী প্রোগ্রামার পদের পরীক্ষা ২৩ এপ্রিল২৫ মার্চ ২০২৫

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী বাতায়নে (জিইএমএস) পিডিএসের ব্যক্তিগত তথ্য অনূর্ধ্ব ছয় মাসের মধ্যে তোলা রঙিন ছবি সংযোজনসহ জিইএমএসের পিডিএসের সব ব্যক্তিগত তথ্য নিজ দায়িত্বে জরুরি ভিত্তিতে হালনাগাদ করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব কর্মকর্তা নতুন রঙিন ছবি সংযোজনসহ জিইএমএসের পিডিএসের তথ্য হালনাগাদ করতে ব্যর্থ হবেন, তাঁদের কেস পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবে না।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প ড এস র

এছাড়াও পড়ুন:

আবু সাঈদের মামলায় ৪ জনসহ ১১ আসামি ট্রাইব্যুনালে হাজির

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় হওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চার আসামিকে হাজির করা হয়েছে।

এই চারজনসহ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মোট তিনটি মামলায় ১১ জনকে আজ রোববার সকালে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।

আবু সাঈদের মামলায় ট্রাইব্যুনালে আনা চার আসামি হলেন রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, পুলিশের সাবেক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায় ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী (আকাশ)।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনায় অন্য দুটি মামলায় আরও সাতজনকে হাজির করা হয়েছে।

আরও পড়ুনপুলিশের ছররা গুলিতেই আবু সাঈদের মৃত্যু২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন যখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন গত বছরের ১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে গুলিবিদ্ধ হন আবু সাঈদ। ২৫ বছর বয়সী আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।

আরও পড়ুনপুলিশের বেপরোয়া গুলি, বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার আবু সাঈদ: জাতিসংঘ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে নিরস্ত্র আবু সাঈদের পুলিশ কর্তৃক গুলিবিদ্ধ হওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার হন বহু মানুষ, যাতে আরও গতিশীল হয় কোটা সংস্কার আন্দোলন। ওই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।

আরও পড়ুনগুলিতে ঝাঁঝরা সাঈদের বুক, পুলিশ বলছে উল্টো কথা২৭ জুলাই ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আবু সাঈদের মামলায় ৪ জনসহ ১১ আসামি ট্রাইব্যুনালে হাজির