খোসা ছাড়িয়ে নাকি খোসাসহ খাবেন কাঠবাদাম?
Published: 10th, April 2025 GMT
সকালে ঘুম থেকে উঠে অনেকেরই কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস আছে। এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য এবং সামগ্রিক সুস্থতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঠবাদামে থাকা নানা পুষ্টি উপাদান স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। হৃদরোগের স্বাস্থ্য ভালো রাখা থেকে শুরু করে ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে বাদামের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
কাঠবাদাম খোসাসহ নাকি ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া উচিত - তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন রয়েছে।
খোসাসহ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা:
খোসাসহ কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এ কারণে এভাবে বাদাম খেলে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী হবে।
খোসাসহ বাদামে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। নিয়মিত এই বাদাম খেলে শরীর সুস্থ রাখতে এবং অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
বাদামে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দীর্ঘস্থায়ী শক্তির জন্য চমৎকার উৎস এই বাদাম।
খোসা সহ বাদাম খেলে পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা থাকে এবং হজমে সাহায্য করে।
খোসা ছাড়া বাদাম খাওয়ার উপকারিতা:
বাদাম ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে খেলে হজম করা সহজ হয়।
ভিজিয়ে খোসা ছাড়ানো বাদাম পুষ্টি উপাদান শোষণ করতে সাহায্য করে। এই বাদাম হজমের জন্যও খুবই উপকারী।
ভিজিয়ে খোসা ছাড়ানো বাদাম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। নিয়মিত এই বাদাম খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।
খোসা সহ নাকি খোসা ছাড়া বাদাম: কোনটি ভালো?
খোসাসহ বা ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে যেভাবেই বাদাম খান না কেন- দুটোই আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে তাৎক্ষণিক ক্ষুধা কমাতে বাদামের তুলনা নেই।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স হ য য কর এই ব দ ম খ স সহ
এছাড়াও পড়ুন:
‘সাকিব আমাকে দেখে মুখ ফিরিয়ে নেবে না, আমিও না’—তামিম
দীর্ঘদিনের সতীর্থ হলেও গত কয়েক বছরে সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালের সম্পর্ক নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। তবে এবার সমকালের সঙ্গে একান্ত আলাপে তামিম ইকবাল স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাদের সম্পর্ক কখনো এতটা তলানিতে পৌঁছায়নি যে একে অপরের সঙ্গে দেখা হলে মুখ ফিরিয়ে নেবেন।
ভারত সফরে ধারাভাষ্যকার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সাকিবের শেষ টেস্ট ম্যাচে উপস্থিত ছিলেন তামিম। সে প্রসঙ্গে বলেন, ‘ওটাই ওর শেষ ম্যাচ হবে কি না নিশ্চিত ছিলাম না। যদি হতো, আমি ওর ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু বলতাম। ওর যতটা কাছ থেকে আমি দেখেছি বা ও আমাকে দেখেছে, তা অনেকে দেখেনি। তাই সাকিব বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য কী করেছে, সেটা আমার মতো কারও মুখ থেকে শুনতে চাইবে সবাই।’
সাকিবকে কেবল একজন ক্রিকেটার হিসেবে বিচার করতেই চান তামিম। বলেন, ‘খেলোয়াড় সাকিব আমার কাছে অনেক বড়। অন্য কোনো মতামত দেওয়ারও প্রয়োজন নেই, নেওয়ারও দরকার নেই।’
বিদেশে বা সাধারণ যেকোনো জায়গায় যদি দেখা হয়, তখন কী হবে? এমন প্রশ্নে তামিম স্পষ্ট করে বললেন, ‘আমি জিজ্ঞেস করব, তুমি কেমন আছ। পরিবার কেমন আছে। আমি নিশ্চিত, সেও জিজ্ঞেস করবে আমি কেমন আছি। আমি আপনাকে নিশ্চিত করে বলতে পারি, সাকিব আমাকে দেখে মুখ ফিরিয়ে নেবে না, আমিও না। এটা সম্ভব না।’
তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেসব বিভ্রান্তিকর জিনিস দেখা যায়, তা ‘নোংরামি’। বাস্তবে সাকিব ও তামিম একে অপরের প্রতি সম্মান রেখেই চলেন।