চেলসির মাঠের সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। প্রিমিয়ার লিগে এখন পয়েন্ট তালিকার ৫ নম্বরে আছে দলটি। তবে শুধু মাঠেই নয়, মাঠের বাইরেও চেলসির অবস্থা সুবিধার নয়।

চেলসির মূল কোম্পানি ২২ হোল্ডকো লিমিটেডের বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির কথা সামনে এসেছে এবার। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, গত দুই মৌসুমে চেলসির মালিকের ক্ষতি পরিমাণ নাকি ১০০ কোটি পাউন্ডের (১ বিলিয়ন) বেশি।

২২ হোল্ডকো লিমিটেড নামের এই প্রতিষ্ঠানটি অবশ্য চেলসির পাশাপাশি আরসি স্ত্রাসবুর্গ এবং চেলসি নারী দলেরও মালিক। সাম্প্রতিক হিসাব অনুযায়ী, গত মৌসুমে ৪৪ কোটি ৫৫ লাখ পাউন্ড ক্ষতির শিকার হওয়া প্রতিষ্ঠানটির আগের মৌসুমে ক্ষতি হয়েছে ৬৫ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড। খেলোয়াড়দের পেছনে বেশি বিনিয়োগের কারণেই বিশাল অঙ্কের এই ক্ষতির মুখে পড়েছে ক্লাবটি।

আরও পড়ুনখেলোয়াড় বিক্রিতে শীর্ষে চেলসি, শীর্ষ দশে আরও যারা১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

২০২২ সালে টড বোয়েলি দায়িত্ব নেওয়ার পর চেলসি খেলোয়াড়দের পেছনে ১০০ কোটি পাউন্ডের ওপর বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে তারা ১০ কোটি ৬৭ লাখ পাউন্ডে এনজো ফার্নান্দেজ, ময়েজেস কাইসেদোকে ১১ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডে, মিখাইলো মুদরিককে ৮ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডে এবং ৭ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডে কিনেছে ওয়েসলি ফোফানাকে।

চেলসির মালিক টড বোহেলি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চ লস র ম

এছাড়াও পড়ুন:

কুয়েটের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। 

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম  কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ