নব্বইয়ের দশক থেকে যার সুরে মাতোয়ারা গোটা দেশ, সেই প্রিন্স মাহমুদ আবারও সিনেমায় নিয়ে এলেন যেন চিরচেনা স্বাদ। এই নন্দিত সুরকারের সুরে প্রথমবার গাইলেন সংগীত পরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ। গানের শিরোনাম ‘যদি আলো আসত’। ‘এই হাহাকার মেশানো ভুল/ এই ক্লান্তির কালো ফুল/ চোখের নিচে জায়গা পেত না/ ভালো কেউ বাসে না বুঝছে না এ হৃদয়/ আমার সাথে বল কেন এমন হয়’– ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জংলি’ সিনেমার জন্য এমন কথার গানটি লিখেছেন প্রিন্স মাহমুদ নিজেই।

 পাশাপাশি সংগীত পরিচালনাও করছেন তিনি। সম্প্রতি টাইগার মিডিয়ার ইউটিউব চ্যানেলে গানটি প্রকাশ হওয়ার পর আড়াই লাখের বেশি শ্রোতা গানটি উপভোগ করেছেন। মন্তব্যের ঘরে দুজনকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন। একজন লিখেছেন কী অসাধারণ, প্রিন্স স্যারের সুর মানেই ঘোর। হাবিবের কণ্ঠে কী যে মায়া গানটায়। 

এ প্রসঙ্গে প্রিন্স মাহমুদ বলেন, ‘‘জংলি’ সিনেমার অন্য গানগুলোর মতো শ্রোতারা ‘যদি আলো আসত’ গানটিরও মায়ায় পড়বেন, অনেকদিন ধরে শুনবেন। গাড়িতে, বাড়িতে সব জায়গায় শুনবেন। চাপ যখন থাকবে, তখনও গানটি শুনতে ইচ্ছা করবে। হাবিবের নিজেরই যথেষ্ট সুন্দর সুন্দর গান আছে। নতুন নতুন গানের মাধ্যমে তাঁর ভয়েসের আরও ব্যবহার হবে। আমাদের এ গানে তাঁর ভয়েস একটু আলাদাভাবে বেরিয়ে এসেছে। সবাই একটু আলাদাভাবে ট্রিট করছেন। যিনি শুনছেন, তিনিই প্রশংসা করছেন।”  

এম রাহিম পরিচালিত সিনেমাটিতে সিয়ামের বিপরীতে অভিনয় করেছেন শবনম বুবলী।  

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

মাঠ আর আগের মতো নেই: সারজিস

‘প্রতীক ভাড়া দেওয়ার দিন শেষ। জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

মঙ্গলবার (০৪ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেয়া এক পোস্টে এই মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে সারজিস লিখেছেন, “প্রতীক ভাড়া দেওয়ার দিন শেষ। জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে।”

তিনি আরো লিখেছেন, “মাঠ আর আগের মতো নেই। আগের ইকুয়েশন এবার মিলবে না। সময়মত মিলিয়ে নিয়েন।”

নিবন্ধিত দল জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট করতে হবে—এমন বিধান রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার।

এর আগে ২৩ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন করে। এরপর জোট মনোনীত প্রার্থীকে নিজ দলের প্রতীকে ভোট করা নিয়ে বিএনপি আপত্তি তুললেও জামায়াত ও এনসিপি ২০ ধারার এ সংশোধন বহাল রাখার দাবি জানায়। শেষ পর্যন্ত এই ধারা অপরিবর্তিত রেখেই সোমবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে।

ঢাকা/ইভা

সম্পর্কিত নিবন্ধ