বাংলাদেশ চা বোর্ডের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ
Published: 19th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ চা বোর্ড, চট্টগ্রাম ও এর নিয়ন্ত্রণাধীন বিটিআরআই ও পিডিইউয়ের সরাসরি নিয়োগযোগ্য ১১-২০তম গ্রেডের চারটি পদে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পদগুলো হলো অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর, স্টোরকিপার, গাড়িচালক ও প্লাম্বার।
অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৪৪ জন।
আরও পড়ুনপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অধীনে ২৫৫ পদে নিয়োগ, আবেদন শেষ কাল৪ ঘণ্টা আগেগাড়িচালক পদে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৮ জন। এ পদে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষা ২০ এপ্রিল সকাল ৯টায় বিআরটিএ, বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময়ে মূল প্রবেশপত্র, এনআইডি কার্ডের মূলকপি এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সঙ্গে আনতে হবে।
প্লাম্বার পদে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পাঁচজনের ব্যবহারিক পরীক্ষা ২০ এপ্রিল বেলা ২টা থেকে বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রধান কার্যালয়, চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময়ে মূল প্রবেশপত্র এবং এনআইডি কার্ডের মূল কপি সঙ্গে আনতে হবে।
আরও পড়ুনস্কুলে দীর্ঘ ছুটির ফাঁদে পড়াশোনা শিকেয় ওঠে৪ ঘণ্টা আগেস্টোরকিপার পদে উত্তীর্ণ দুজনের মৌখিক পরীক্ষা ২২ এপ্রিল সকাল ১০টায় বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রধান কার্যালয়, চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময়ে সব সনদের মূল কপি এবং সত্যায়িত কপি সঙ্গে আনতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার ফল এবং ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি দেখা যাবে এই লিংকে।
আরও পড়ুনইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম মুসলিম দেশ-মঙ্গল শোভাযাত্রা-রেডিও বেগম জেনে নিন বিস্তারিত১৭ এপ্রিল ২০২৫.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব যবহ র ক পর ক ষ ল খ ত পর ক ষ পর ক ষ র পর ক ষ য
এছাড়াও পড়ুন:
শেরপুর নির্বাচন অফিসে রোহিঙ্গা আটক
শেরপুর ভুয়া নাম-পরিচয় ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করতে গিয়ে এক রোহিঙ্গা আটক হয়েছেন। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে আটকের পর তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন জেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা।
আটক ব্যক্তির নাম মো. আমিন। তিনি কক্সবাজারের উখিয়ার টাংহালি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা। তার বাবার নাম জাহিদ হোসেন।
আরো পড়ুন:
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্থায়ী প্রত্যাবাসনে ‘বাস্তব পদক্ষেপ’ চায় ওআইসি
৪০ দেশের প্রতিনিধিদের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, আলম মিয়া নাম ব্যবহার করে উখিয়ার টাংহালি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এক ব্যক্তি এনআইডি করতে শেরপুর জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করেন। সেখানে তিনি বাবার নাম আলী হোসেন উল্লেখ করেন এবং শেরপুর পৌরসভার কসবা মোল্লাপাড়া ও শিবুত্তর এলাকার বাসিন্দা হিসেবে দাবি করেন। কথাবার্তা ও নথিপত্র যাচাইয়ের সময় সন্দেহ হলে কর্মকর্তারা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় ওই ব্যক্তি নিজেকে রোহিঙ্গা বলে স্বীকার করেন।
শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “তার কাগজপত্র দেখে আমাদের সন্দেহ হয়। তার ভাষাগত বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি নিজেকে রোহিঙ্গা বলে স্বীকার করেন।”
আটক মো. আমিন বলেন, “আমি কক্সবাজারের উখিয়ার টাংহালি ক্যাম্পে থাকি। এ দেশের নাগরিক হওয়ার আশায় ভোটার আইডি কার্ড করতে শেরপুরে এসেছিলাম। কাজের জন্য পরিচয়পত্র পেলে সুবিধা হবে ভেবেই আলম নামে আবেদন করেছি।”
শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলম খান বলেন, “রোহিঙ্গা ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তার সঙ্গে স্থানীয় কেউ জড়িত কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আইনগত ব্যবস্থা চলমান।”
ঢাকা/তারিকুল/মাসুদ