সেঞ্চুরির পর সেঞ্চুরি করে বাংলাদেশের টেস্ট দলে এনামুল
Published: 23rd, April 2025 GMT
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের হারের দিনেই চট্টগ্রাম টেস্টের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। আগামী সোমবার চট্টগ্রামে শুরু হতে চলা দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের দলে ডাক পেয়েছেন এনামুল হক বিজয়। ৩২ বছর বয়সী এই উইকেটকিপার–ব্যাটসম্যান সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০২২ সালের জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে।
চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন এনামুল। গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের হয়ে টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত করেছেন চারটি সেঞ্চুরি, যার সর্বশেষটি এসেছে আজ আবাহনীর বিপক্ষে। সেটারই পুরস্কার পেলেন প্রায় তিন বছর পর টেস্ট দলে ফিরে
বিস্তারিত আসছে.
..
নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), মাহমুদুল হাসান, সাদমান ইসলাম, এনামুল হক, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, মাহিদুল ইসলাম, জাকের আলী, মেহেদী হাসান মিরাজ (সহ–অধিনায়ক), তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, তানভীর ইসলাম, হাসান মাহমুদ, খালেদ আহমেদ ও তানজিম হাসান।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরসহ ৩ জনকে আইনি নোটিশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসিন হলে নিজের সিট ফিরে পাওয়াসহ তিন দফা দাবিতে উপাচার্য, প্রক্টর ও হলটির প্রাধ্যক্ষ বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এক শিক্ষার্থী।
ওই শিক্ষার্থী হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আলোচিত ভিপি পদপ্রার্থী জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালাল।
আরো পড়ুন:
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উত্তাল রাতের ক্যাম্পাস
চাকসু: ৩ পদ শূন্য রেখে বামপন্থিদের ‘বৈচিত্র্যের ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সুপ্রীম কোর্টের অ্যাডভোকেট বেল্লাল হোসাইন (মুন্সী বেল্লাল) স্বাক্ষরিত এক আইনি নোটিশে তিনি ঢাবি প্রশাসনের কাছে তিন দফা দাবি জানান।
জালাল আহমদ অভিযোগ করে জানান, হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। এ সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের মদদে তার ওপর মব হামলাও চালানো হয়। কিন্তু তদন্ত ছাড়াই হল প্রাধ্যক্ষ তাকে বহিষ্কার করেন এবং প্রশাসন তার নামে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করে।
এর আগে, হলের রুমমেটকে মারধর এবং ভাঙা টিউবলাইট দিয়ে আঘাত করার ঘটনায় জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালালের বিরুদ্ধে ‘হত্যাচেষ্টা’ মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন এবং ২৭ আগস্ট তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত। এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর আদালত জামিন মঞ্জুর করলে কারাগার থেকে মুক্ত হন জালাল।
ওই শিক্ষার্থীর দাবিগুলো হলো— হামলার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি ও প্রশাসনের ক্ষমা প্রার্থনা; অবৈধভাবে বাতিল হওয়া তার বৈধ সিট ফেরত দেওয়া; বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের উচ্ছেদ করা।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী