ভারত-পাকিস্তানের নতুন সংঘাত: আইসিসি ও এসিসির সামনে কী অপেক্ষা করছে
Published: 25th, April 2025 GMT
এক ব্যথা না সারতেই আরেক ব্যথা এসে হাজির! ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার রেষারেষি অনেক দিন ধরেই যেন এমন।
রাজনৈতিক বৈরিতার কারণে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশের সংঘাত লেগেই থাকে। গত মঙ্গলবার ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় নতুন করে যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, যা আবারও খেলাধুলার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে; বিশেষ করে ক্রিকেটে।
দ্বন্দ্বের কারণেই ২০১৩ সালের পর থেকে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলে না। এক দেশ আরেক দেশে ক্রিকেট দল পাঠানোও বন্ধ করে দিয়েছে। তবে ভবিষ্যতে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে হলেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজ চালু করতে আলোচনা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিল।
কাশ্মীরের পেহেলগামে মঙ্গলবার বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।
মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।
সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।
মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ