আজকাল স্বাস্থ্য সচেতন তরুণ-তরুণীদেরও প্রিয় পানীয় হয়ে উঠেছে ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস। তাই বাংলাদেশে স্বাদ ও সুস্বাস্থ্যের দারুণ সমন্বয়ে নিরাপদ ও বিএসটিআই অনুমোদিত ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক ‘আয়ন’ বাজারে এনেছে এক্‌মি কনজ্যুমার প্রোডাক্টস লিমিটেড। ‘আয়ন’ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস-এ রয়েছে প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রোলাইট, যা তীব্র গরমের কারণে তৈরি হওয়া পানিশূন্যতা, ক্লান্তি ও দুর্বলতা নিমেষেই দূর করে।

চিকিৎসকরা বলেন, তীব্র গরমের সময় মানব শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়। এই ডিহাইড্রেশন দূর করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য যে উপাদানগুলো প্রয়োজন তা ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকে পাওয়া যায়।

এক্‌মি কনজ্যুমার প্রোডাক্টস লিমিটেড তাই ভোক্তাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে লিচি ও মিক্সড ফ্রুট এর দুটি ভিন্ন ফ্লেভারে ‘আয়ন’ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস বাজারে এনেছে। 

‘আয়ন’ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক সম্পূর্ণ আধুনিক প্রযুক্তি ও সর্বোচ্চ গুণগত মান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়। এর সকল কাঁচামাল ল্যাবরেটরিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।

সেই সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে বিএসটিআই এর গাইডলাইন অনুযায়ী সকল প্যারামিটারও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে মানা হয়। তাইতো ‘আয়ন’ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস স্বাদ ও সুস্বাস্থ্যেও অনন্য। বিদেশি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকের তুলনায় ‘আয়ন’ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস এর মূল্যও অনেক কম, প্রতিটি ২৫০ এমএল ‘আয়ন’-এর মূল্য মাত্র ৩০ টাকা।

ভোক্তাদের আস্থা ও ভালোবাসায় দেশীয় বাজারে বোতলজাত পানি, ম্যাংগো ফ্রুট ড্রিংকস ও টেস্টি স্যালাইনসহ বিভিন্ন কনজ্যুমার পণ্য বাজারজাত করে আসছে এক্‌মি কনজ্যুমার প্রোডাক্টস লিমিটেড।

এরই ধারাবাহিকতায় ভোক্তাদের কাছে স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু খাদ্যদ্রব্য এবং পানীয় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে নতুন সংযোজন এই ‘আয়ন’ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কনজ য ম র প

এছাড়াও পড়ুন:

গভীর রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আমল মাসঊদের বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার গভীর রাতে বিনোদপুরের মণ্ডলের মোড় এলাকায় তাঁর বাড়ির দরজার সামনে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ আহত হয়নি।

মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মালেক প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। সেখানে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়েছে। তবে কে বা কারা এটি করেছে, সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগও কেউ করেনি। তাঁরা দুর্বৃত্তদের শনাক্তের চেষ্টা করছেন।

এ বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আমল মাসঊদের মুঠোফোন নম্বরে একাধিকবার কল করলেও তিনি সাড়া দেননি। তবে ঘটনার পর তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘ফ্যাসিবাদী অপশক্তির জুলুম-নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম। কোনো রক্তচক্ষুর ভয়ংকর হুমকি অন্যায়ের প্রতিবাদ করা থেকে বিরত রাখতে পারেনি। তবে তারা কখনো বাড়ি পর্যন্ত আসার ঔদ্ধত্য দেখাতে পারেনি। কিন্তু আজ আমার বাড়ির দরজায় গভীর রাতের অন্ধকারে হামলার সাহস দেখিয়েছে কাপুরুষের দল! এরা কারা? এদের শিকড়সহ উৎপাটনের দাবি জানাই।’

এ ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ভেবেছিলাম বাড়ির গেটে কিংবা গেটের বাইরে। কিন্তু গিয়ে দেখলাম একেবারে বাড়িতে হামলা হয়েছে। গতকালই ওনার অসুস্থ বাবা হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়ে বাসায় এসেছেন। জানি না শেষ কবে একজন শিক্ষকের বাড়িতে রাতের আঁধারে এভাবে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। আমরা শঙ্কিত, স্তম্ভিত।’

এদিকে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বরে এ সমাবেশের আয়োজন চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ