পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) খেলতে যাওয়া বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটার নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেনের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

পাকিস্তানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বিসিবি। নাহিদ ও রিশাদের সঙ্গে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখছে বিসিবি। 

বিসিবির ভাষ্য, “গত ২৪ ঘণ্টার নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। পাকিস্তান সুপার লিগে খেলতে থাকা বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা ও ভালো থাকাই এই মুহূর্তে বিসিবির কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’’

আরো পড়ুন:

দীর্ঘস্থায়ী সংঘাত পাকিস্তানের অর্থনৈতিক দুর্দশাকে বাড়িয়ে দিতে পারে

ভারতের ভয়াবহ হামলার বর্ণনা দিলেন পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের বাসিন্দারা

‘‘বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে বিসিবির। বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদ নিজে ঘটনার বিস্তারিত খোঁজ রাখছেন এবং তাদের নিরাপত্তা ও মানসিক শান্তি নিশ্চিত করতে পিএসএলের প্রধান নির্বাহী সালমান নাসির ও রিশাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন।”

বিস্তারিত আসছে .

..


 

ঢাকা/ইয়াসিন

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে ৪ আইনজীবীকে বহিষ্কার

যশোরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আইনজীবীকে জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

অভিযুক্ত আইনজীবীরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি, রফিকুল ইসলাম এবং তরফদার আব্দুল মুকিত।

জেলা আইনজীবী সমিতি সূত্র জানায়, ওই চার আইনজীবীর মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক এক এনজিওর ৪১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ করেন। ওই টাকা ফেরত দিতে তিনি অঙ্গীকার করে ১৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই চেক ডিজ অনার হয় এবং একই সাথে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনায় মক্কেল আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

অন্যদিকে, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি একটি জমি ক্রয় করেন। কিন্তু ওই জমির মালিককে পূর্ণাঙ্গ টাকা না দিয়ে তালবাহানা করেন। শেষমেষ আট লাখ টাকা না দেওয়ায় জমির মালিক আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

এছাড়া, রফিকুল ইসলাম নিজে আইনজীবী হয়েও আরেক আইনজীবী নুরুল ইসলামকে নির্বাহী আদালতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম অভিযোগ দেন। অন্যদিকে, তরফদার আব্দুল মুকিত এক মক্কেলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করেননি। এছাড়া তিনি ওই মক্কেলের কাগজপত্র আটকে রেখে জিম্মি করে রাখেন। বাধ্য হয়ে তিনি মুকিতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সমিতিতে। 

এসব অভিযোগ জেলা আইনজীবী সমিতি পৃথকভাবে তদন্ত করে। একই সাথে চার আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে তাদেরকে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হবে।”

ঢাকা/রিটন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ