প্রীতি জিনতা কেন দুঃখ প্রকাশ করলেন
Published: 11th, May 2025 GMT
ধর্মশালায় গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তার কারণে সমর্থকদের সঙ্গে ছবি না তোলায় এবং স্টেডিয়াম ছাড়তে তাঁদের বাধ্য করতে গিয়ে কিছুটা কর্কশ আচরণ করায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি পাঞ্জাব কিংসের মালিক ও বলিউড অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। বিশেষ ট্রেনে ধর্মশালা থেকে সবাইকে নিরাপদে দিল্লিতে পৌঁছে দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেছেন তিনি।
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এইচপিসিএ) স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার রাতটা প্রীতি জিনতার জন্য বিশেষ হতে পারত। সেই রাতে তাঁর দল পাঞ্জাব কিংস দিল্লি ক্যাপিটালসকে হারাতে পারলেই ১১ বছর পর আইপিএলের প্লে-অফ পর্বে উঠে যেত। আগে ব্যাটিংয়ে নামা পাঞ্জাবের শুরুটাও দারুণ হয়েছিল। দুই ওপেনার প্রিয়াংশ আর্য ও প্রভসিমরান সিংয়ের ঝোড়ো ফিফটিতে দলটি ১০.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।