নড়াইল শহরের রূপগঞ্জ বাজারে সড়কের ফুটপাতে গড়ে উঠা অবৈধ হকার্স মার্কেট গুঁড়িয়ে দিয়েছে সড়ক বিভাগ। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনায় সেনাবাহিনী, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, বিদুৎ বিভাগ ও সড়ক বিভাগ অংশ নেয়।

বুধবার (১৪ মে) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্ষন্ত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন নড়াইল সদর উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দেবাশীষ অধিকারী। 

সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নড়াইল-যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের নড়াইল শহরাংশের ৪ লেন সড়ক বাস্তাবায়নে ইতোপূর্বে সড়কের জায়গায় গড়ে তোলা ‘বঙ্গবন্ধু হকার্স মার্কেট’ অপসারণ করা হয়। সড়কের কাজ শেষ না হতে ফুটপাত জুড়ে ৩০টিরও অধিক দোকান গড়ে ওঠে। মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে মার্কেট উচ্ছেদে মাইকিং করা হলেও আমলে নেয়নি হকার্স মার্কেটের দখলদারেরা। দখলদাররা প্রশাসনের সঙ্গে অনেক দেন দরবার করেও মার্কেট শেষ রক্ষা করতে পারেনি।

আরো পড়ুন:

ময়মনসিংহে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, সব হারিয়ে নির্বাক ব্যবসায়ীরা

চট্টগ্রামে পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণ, সিডিএর উচ্ছেদ অভিযান 

ঢাকা/শরিফুল/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হক র স ম র ক ট সড়ক র সড়ক ব

এছাড়াও পড়ুন:

সারাদেশে ৩৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী

সারাদেশে গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ৩৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। তাদের কাছ থেকে ২৬টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৭০টি গোলাবারুদ, ১১টি ককটেল, বিভিন্ন মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কার্যকলাপে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালপত্র, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে দেশব্যাপী পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে সেনাবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৯ থেকে ২৬ জুন সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীন ইউনিটগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানে চিহ্নিত সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, চোরাকারবারি, কিশোর গ্যাং সদস্য, চাঁদাবাজ, অপহরণকারী, অবৈধ দখলদার, ডাকাত, টিসিবির পণ্য আত্মসাৎকারী, অবৈধ রিক্রুটমেন্টের সঙ্গে জড়িত দালাল, ভেজাল খাদ্যদ্রব্যের ব্যবসায়ী, অবৈধ বালু উত্তোলনকারী, মব ভায়োলেন্স সৃষ্টিকারী, মাদক কারবারি ও মাদকাসক্তসহ মোট ৩৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কার্যক্রমে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইরান যুদ্ধ থামালেও গাজায় নির্বিকার ট্রাম্প
  • সারা দেশে যৌথ বাহিনীর অভিযানে এক সপ্তাহে আটক ৩৮৫
  • সারাদেশে ৩৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী