Risingbd:
2025-06-02@18:03:09 GMT

আশির দশকের বিনোদন

Published: 1st, June 2025 GMT

আশির দশকের বিনোদন

আশির দশকে বেশির ভাগ গ্রামে বিদ্যুৎ ছিল না। ফলে বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের মাধ্যমে যেসব বিনোদন পাওয়া যায় সেগুলোও গ্রামে ছিল না বললেই চলে। সে সময় বিনোদনের অনেক বড় মাধ্যম ছিল রেডিও। যাকে বলা যায় অভিজাত বিনোদন মাধ্যম। কারও বাড়িতে একটি রেডিও থাকা মানে, তখন অনেক বড় ব্যাপার। ফিলিসপ, মারফি, সিটিজেন এই ব্রান্ডগুলোর রেডিও তখন জনপ্রিয় ছিল। রেডিও সবার বাড়িতে থাকতো না। বিশেষ অবস্থাসম্পন্ন বাড়িতে রেডিও থাকতো। ওই বাড়ির আশপাশের সবাই একত্রিত হয়ে রেডিওর অনুষ্ঠান উপভোগ করতো। 

রেডিওতে নানারকম অনুষ্ঠান হতো। বিশেষ আকর্ষণ ছিল বিজ্ঞাপন তরঙ্গ বা বিভিন্ন স্পন্সড অনুষ্ঠান। সেগুলো ছায়াছবির তিনটি গান দিয়ে সাজানো হতো। যেমন হাঁস মার্কা নারিকেল তেল ‘গানের দোলা’।  সে সময় রেডিওতে ছায়ছবির ওপরে ট্রেইলারজাতীয়- দশ পনেরো মিনিটের একটি অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হতো। 
রেডিওর আরেকটি শ্রোতাপ্রিয় অনুষ্ঠান ছিল অনুরোধের আসর হতো ‘গানের ডালি’। ওই অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের পছন্দের গান শোনানো হতো। শ্রোতারা প্রিয় গান শুনতে চেয়ে চিঠি লিখতো গানের ডালিতে। 
এ ছাড়াও রেডিওতে প্রচারিত হতো ‘সৈনিকদের ভাইদের জন্য অনুষ্ঠান দুর্বার’ এটি উপস্থাপনা করতের হাবিবুর রহমান জালাল। এই অনুষ্ঠানটির জন্য সবাই অপেক্ষা করতো। 

রেডিওতে প্রচারিত হতো ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘উত্তরণ’। সে সময় বিপুল জনপ্রিয় ছিল এই অুনষ্ঠান। বিভিন্ন ধরণের সমসাময়িক বিষয় উত্তরণ অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা হতো। এটি জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ ছিলো উপস্থাপক সফি কামালের অসাধারণ উপস্থাপনা।

আরো পড়ুন:

মেজর সিনহা স্মরণে স্মৃতিফলক উন্মোচন

স্মৃতিসৌধে ‘নাগেশ্বর চাপা’ রোপণ করলেন ভুটানের রাজা

এ ছাড়া গ্রামে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে খেলাধুলা একটি বড় অংশ ছিল। তখন, হাডুডু, ফুটবল এবং ভলিবল -এই খেলাগুলো ছিল। প্রায় প্রতিটি গ্রামেই এই তিনটি খেলার একটি করে দল থাকতো।

তখনও গ্রাম পর্যায়ে ক্রিকেট খেলা সেভাবে পৌঁছায় নাই। ফুটবল, ভলিবল, ও হাডুডু ছিল গ্রাম পর্যায়ে সবচেয়ে বড় খেলা। অপেক্ষাকৃত কম বয়সীরা ডাংগুলি, মারবেল, খাপ খেলা, সাত চারা খেলতো। মেয়েরা ছি বুড়ি, কিতকিত, দড়িয়াবান্ধা খেলতো। 

বর্ষা ঋতুতে সব বয়সের মানুষের কাছে উপভোগ্য ছিল নৌকা বাইচ। ছিপ নৌকা ব্যবহৃত হতো নৌকা বাইচের জন্য। হেমন্তে ফসল কাটার পরে ঘোড়দৌড় এবং গরুদৌড় অনুষ্ঠিত হতো। 

শীতকালে গ্রামের বিভিন্ন সংগঠন বা ক্লাবগুলোর আয়োজনে নাটকের আসর বসতো। এসব নাটক অনেক সময় স্থানীয় ছেলেরাই করতো। মঞ্চের পাশে বসে একজন প্রমটার স্ক্রিপ্ট পড়ত, শুনে শুনে অভিনেতারা মঞ্চে অভিনয় করত। তখনতো মেয়ে মানুষ অভিনয়ে তেমন পাওয়া যেত না, নাটকের প্রয়োজনে ছেলেরাই মেয়ে সাজতো।  কখনও কখনও এক রাত আবার কখনও কখনও এক থেকে তিন রাত পরযন্ত নাটক হতো। 

সে সময় শীতকালে পালাগানের আসর বসতো। স্থানীয় অনেকেই গাইতে পারতো। এ ছাড়া বিভিন্ন জায়গা থেকে শিল্পীদের ভাড়া করে আনা হতো। ময়মনসিংহ গীতিকা, মলুয়া এই রকম পালাগুলো পরিবেশিত হতো। এই আসর বসতো ক্লাবের উদ্যোগে। স্থানীয়দের অর্থায়নে এসব অনুষ্ঠান হতো। পালাগানের আসরে পালাকাররা একটু উঁচু জায়গায় বসে বা দাঁড়িয়ে পালা পরিবেশন করতো। মঞ্চের চারপাশে সামনে দর্শকরা নিজ দায়িত্বে বসার ব্যবস্থা করে নিত। কেউ খড় বিছিয়ে বা পাটি বিছিয়ে অথবা পিঁড়ি পেতে বসার ব্যবস্থা করতো। পালাগানের আসর বেশির ভাগ সময় এটা উন্মুক্ত জায়গায় হতো। তবে কখনও কখনও স্কুলঘরের ভেতরেও হতো।

কবিগান ছিলো বিনোদনের আরেকটা মাধ্যম। তাৎক্ষণিক স্বরচিত কবিতা বিতর্কের মতো পরিবেশন হতো। যেমন নারী-পুরুষ, লোহা-সোনা এগুলো কোনটা বেশি ভালো- এই নিয়ে চলতো কবিতায় কবিতায় লড়াই।
কোনো কোনো গ্রামে যাত্রা হতো। সম্পন্ন গৃহস্থ বা ক্লাব যাত্রাপালার আয়োজন করতো। কিন্তু যাত্রা দেখতে হতো দর্শনীর বিনিময়ে। চারপাশ টিন দিয়ে ঘিরে একটি মাত্র দরজা রাখা হতো দর্শকের ঢোকার জন্য। যাত্রাপালার মঞ্চের চারপাশে দর্শকরা খড় বিছিয়ে বসতো। 

গ্রামের বিয়েকে কেন্দ্র করে মানুষ আনন্দের উপলক্ষ খুঁজে পেত। বিশেষ করে মেয়ের বিয়েতে সবাই সম্মিলিতভাবে অংশগ্রহণ করতো। তারা স্বতঃস্ফুরতভাবে গেইট বানানো থেকে শুরু করে অতিথি বরণ, সমাদর এবং বিদায় দেওয়া-সবকিছুতেই গ্রামের মানুষ সাহায্য করতো।  

নারীরা বিয়ের গীত গাইতো। প্রায় সব গ্রামেই তখন ছিল, বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পান খেতো এবং গীত গাইতো। আবার অনেক সময় বিয়ে বাড়িতে অনেক সং সেজে উপস্থিত হতো। বিভিন্ন ধরণের কর্মকাণ্ড করে মানুষকে আনন্দ দিত। 

আশির দশকের দিকে মানুষের সে কি অভাব। অর্থকষ্ট- প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করা মানুষগুলো যে বিনোদনের উপায় খুঁজে পেতো সেটাই বিষ্ময়কর। বলা যায় মানুষের বিনোদন ছিলো জীবনযাত্রা নির্বাহের সমান্তরালে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এস এম জ হ দ হ স ন অন ষ ঠ ন র জন য উপস থ আসর ব র আসর

এছাড়াও পড়ুন:

এক দিনের ঘোরাঘুরিতে কাপ্তাই

ভ্যাপসা গরম। কখনও আচমকা বৃষ্টি। হুট করেই বয়ে যায় দমকা হাওয়া। কখনও আবার লাল টকটকে লিচু ঝুলে থাকা গাছের ছায়ায় জিরানো। দিগন্ত বিস্তৃত নীলাভ জল, পৌরাণিক কাহিনিসমৃদ্ধ নদীর ধার, সারি সারি পাম গাছের ফাঁক গলে হেঁটে যাওয়া, সড়কপথের কলিজা কাঁপানো বাঁক– এসব মিলিয়ে স্বল্প সময়ে ঘুরে আসার মতো এক স্থান প্রকৃতিকন্যা কাপ্তাই। 
তারিখটা ছিল ৩০ এপ্রিল। পরপর তিন দিন ছুটি। ছুটি মানে ভ্রমণে বের হওয়ার জন্য মন থাকে পাগলপারা। রাত ১১টায় বাস। দে-ছুট ভ্রমণসংঘের সঙ্গী সবাই বাস কাউন্টারে। ঘড়ির কাঁটা সাড়ে ১০টা ছুঁইছুঁই করলেও আমার তখনও যাওয়া হয়নি। পরদিন ১ মে শ্রমিক দিবসে অনুষ্ঠান ছিল। পরে নানা ঝুট-ঝামেলা পেরিয়ে শেষ মুহূর্তে জনপথ মোড়ে পৌঁছাই। প্রচণ্ড জ্যামের কারণে বাস একটু দেরিতে ছাড়ল। স্বস্তির নিঃশ্বাস ছেড়ে সিটে বসলাম বেশ আয়েশ করে। ভোরে পৌঁছাই কাপ্তাই। বন্ধু রতনের কল্যাণে সরকারি এক বিশ্রামাগারে আগেভাগে রুম ঠিক করা ছিল। রুমে উঠে হাত-মুখ ধুয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় গেলাম আসাম বস্তির দিকে। যেতে যেতে বাঙাল হালিয়া পাহাড়ি বাজারে ব্রেক। কর্ণফুলী নদী ও কাপ্তাই লেকের মাছ আর ফলের পসরা মেলে রেখেছেন পাহাড়িরা। টক-মিষ্টি লিচুর স্বাদ নিই। পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ি হাটবাজারের ভিন্নমাত্রার বৈশিষ্ট্য থাকে, যা ভ্রমণপিপাসুকে বেশ আকৃষ্ট করে। তরতাজা মাছ কেনার ইচ্ছা দমিয়ে ছুটলাম মূল গন্তব্যে। পাহাড়ের বুক চিরে এঁকেবেঁকে চলা সড়ক। উঁচু-নিচু, ঢালু। এক পাশে পাহাড়, অন্য পাশে কাপ্তাই লেকের নীলাভ জলরাশি। বয়ে চলা পানির বুকে ছোট্ট করে মাথা জাগিয়ে রাখা মাটি। সেই মাটি ভেদ করে শিরদাঁড়া উঁচু করে রয়েছে বৃক্ষরাজি। চমৎকার সব প্রাকৃতিক দৃশ্য। এমন নৈসর্গিক পরিবেশে মুগ্ধ নয়নে যেতে যেতে হঠাৎ লাল টসটসে লিচু বাগান দেখে চোখ আটকায়। গাড়ি থামিয়ে চলল ফটোশুট। কোথাও কোথাও পথের ধারে কৃত্রিম ও প্রকৃতির সম্মিলনে পর্যটকদের জন্য সাজগোজ করে রাখা হয়েছে নানা স্থাপনা। কোথাওবা সড়কের পাশে কংক্রিটের বেঞ্চ। তবে কাঠ-বাঁশের হলে প্রকৃতির সঙ্গে মানিয়ে যেত বেশ। ব্রিজ পর্যন্ত যেতে আরও কয়েকবার থেমেছি। পথের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য আমাদের থামতে বাধ্য করেছে। জুমের কলা, পেঁপে, আনারসের ছিল সেই স্বাদ। যেতে যেতে কাঙ্ক্ষিত ব্রিজ। সত্যিই অসাধারণ সৌন্দর্যে ঘেরা সর্পিল আসাম বস্তি ব্রিজ। মাথার ওপরে নীল আসমান। ডানে-বামে কাপ্তাই লেকের টলটলে পানি। সামনে তাকালে এঁকেবেঁকে যাওয়া ব্রিজটি চলে গেছে বহুদূর। তপ্ত রোদেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিমুগ্ধ নয়নে ব্রিজের রেলিং ধরে তাকিয়ে থাকা যাবে লেকের জলে। ১৯৫৬ সালে কর্ণফুলী নদীর ওপর কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এটি একটি কৃত্রিম হ্রদ। বর্তমানে এই হ্রদ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে অন্যতম দর্শনীয় স্থান। অথচ এর পেছনের ইতিহাস অত্যন্ত করুণ। বাঁধটি নির্মাণের সময় রাঙামাটি জেলার প্রায় ৫৪ হাজার একর কৃষিজমি পানিতে ডুবে সৃষ্টি হয় হ্রদ। বাদ যায়নি রাঙামাটির রাজবাড়িটিও। এক রাতের মধ্যে বহু বসতবাড়ি পানির তোড়ে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। সব সুন্দরের পেছনের ইতিহাস হয়তো অনেকটা এ রকমই হয়ে থাকে। বর্তমানে কাপ্তাই হ্রদ দেশের সবচেয়ে বড় মানবসৃষ্ট হ্রদ। এর গভীরতা ১০০ ফুট থেকে কোথাও কোথাও প্রায় ১৭৫ ফুট পর্যন্ত। সবুজের সঙ্গে মিতালি করা কাপ্তাই লেকের আয়তন ৪ হাজার ২৯৪ বর্গমাইল। এই লেকের মাছ বেশ সুস্বাদু। রাঙামাটির স্থানীয় বাসিন্দাসহ ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের রসনা মেটানোর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সরবরাহ হয়ে থাকে এ মাছ। বিশেষ করে, রুই ও চাপিলা মাছের জুড়ি মেলা ভার। 
বেশ মজা করে দুপুরের খাবার সারলাম এক রেস্তোরাঁয়। এরপর নামমাত্র বিশ্রাম নিয়ে ছুটলাম শীলছড়ির পথে। কাপ্তাই বাজার থেকে সড়কের রোমাঞ্চকর বাঁকগুলো পেরিয়ে ২৫ মিনিটে হাজির হলাম কর্ণফুলী নদীর তীরে লুসাই পাহাড়ের সন্নিকটে, শীলছড়ি ৩৫ আনসার ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পের মূল ফটকে। এক বন্ধু সেখানকার কর্মকর্তা। সে এসে অভ্যর্থনা জানায়। এতে যারপরনাই আন্দোলিত হই। গেস্টরুমে গিয়ে তাঁর সঙ্গে ক্যাম্পাসের সোনালি অতীতের স্মৃতিচারণ চলে। এরই মধ্যে মৌসুমি নানা ফল আর শরবতের গ্লাস দিয়ে ডাইনিং সয়লাব। এত কিছু খেতে গেলে সুন্দর বিকেলটাই হারিয়ে যাবে। সেই ভয়ে সেলিমকে তাড়া দিতে আমাদের নিয়ে গেল কর্ণফুলীর কূলে। জায়গাটা এত বেশি নয়নাভিরাম ও পরিচ্ছন্ন, প্রথম দেখাতে মনে হবে না যে এটি আমাদের দেশ। সারি সারি পাম গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। দৃষ্টিসীমায় মাথা উঁচু করা লুসাই পাহাড়। সবুজের গালিচা দিয়ে মোড়ানো। সেই পাহাড়ে বসবাস করে নানা আদিবাসী গোষ্ঠী। পাহাড়ি নদীর বয়ে চলা পানির ছলাৎ ছলাৎ শব্দ, ঝিরঝির বাতাসের দোল, জুম ঘরের আদলে তৈরি ছাউনিতে বসে চায়ের আড্ডা– সব মিলিয়ে সুন্দর একটি বিকেলের সাক্ষী হলাম। সময়ের পরিক্রমায় লাল টকটকে সূর্যটা লুসাইর বুকে থাকা গহিন অরণ্যে হারিয়ে যাওয়ার সঙ্গে আমরাও ওই দিনের স্মরণীয় ভ্রমণের ইতি টেনে বিশ্রামাগারে ফিরি। চাইলে কেউ এক দিন ঘোরাঘুরি করে রাতের বাসে ঢাকায় ফিরতে পারেন। ঈদের ছুটিতেও কাপ্তাইয়ে হতে পারে দু-এক দিনের একটি ভ্রমণ।
আমরা পরদিন সকালে গিয়েছিলাম কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে। পরিচিত একজনের মাধ্যমে প্রবেশের অনুমতি মেলে। চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশ। হাঁটতে হাঁটতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে এসে হাজির। পাশাপাশি দুটো ভবন। স্কুলটির প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৫৪ সাল। এর পুরোনা ভবনে আশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘ছুটির ঘণ্টা’ ছবির শুটিং হয়েছিল। ভ্রমণ বিনোদনের পাশাপাশি শিক্ষা লাভেরও একটি বড় মাধ্যম। পুরো পৃথিবীই একটি আদর্শ বই, যা ভ্রমণের দ্বারা পাঠ করা সম্ভব। v
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, এখন উজ্জীবিত হওয়ার সময়’
  • এবার জিন্দা পার্কে কৃষকের ঈদ আনন্দ
  • দিনে মুরগির খোপে, রাতে ঘরে
  • এভারেস্ট চূড়ায় লাল-সবুজ পাতাকা হাতে কেঁদেছি: শাকিল
  • এভারেস্ট চূড়ায় লাল-সবুজ পতাকা হাতে কেঁদেছি
  • তামাকে শুধু ক্যানসার নয়, ধোঁয়ায় কিডনিও নষ্ট হয়
  • এক দিনের ঘোরাঘুরিতে কাপ্তাই