গাজায় ঈদুল আজহার দিনে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। পাশাপাশি খাদ্য বিতরণ কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ)। খবর আল-জাজিরার

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খান ইউনূসের নাসের হাসপাতালে অন্তত ১৬টি মরদেহ পৌঁছেছে। এছাড়া গাজার উত্তরের আল-শিফা হাসপাতালে ১৬ জন, গাজা শহরের আল-আহলি ব্যাপটিস্ট হাসপাতালে পাঁচজন এবং দেইর আল-বালাহর আল-আকসা শহীদ হাসপাতালে আরও পাঁচজনের মরদেহ আনা হয়েছে।

এদিকে গত বৃহস্পতিবার আল-আহলি হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় আহত এক সাংবাদিক শুক্রবার মারা গেছেন। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত সাংবাদিকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৬ জন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল ন হত

এছাড়াও পড়ুন:

সোনারগাঁয়ে ৫০০ টাকা কেজি দরে কোরবানির মাংস বিক্রি 

ঈদের দিনে সোনারগাঁয়ে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির গরুর মাংস। শনিবার (৭ জুন) সন্ধ্যায় উপজেলার মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় রাস্তার পাশে পলিথিন বিছিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করতে দেখা যায়।

সরেজমিনে দেখা গেছে, সারাদিন গরিব-অসহায় মানুষেরা বাসাবাড়ি থেকে যে মাংস সংগ্রহ করছেন সেই  মাংস সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় সেগুলো বাজারে ব্যাগে করে প্রায় ১০ থেকে ১৫ কেজি করে এনে এসব মাংস বিক্রি করে দিচ্ছেন। বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ ও কসাইরা বেশি দামে বিক্রি করার জন্য এ মাংস কিনে সংরক্ষণ করার চেষ্টা করছেন।

বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত অনেকেই যারা কোরবানি দিতে পারেননি বা কম দামে গরুর মাংস কিনতে চান তারাই মূলত এসব কোরবানির মাংসের ক্রেতা।

মাংস বিক্রি করতে আসা তাসলিমা নামে একজন জানান, আমাদের ঘর বাড়ি নেই আমরা এই মাংস নিয়ে কোথায় রাখবো তাই খাবারের মাংস রেখে এ মাংস বিক্রয় করে দিয়েছি। আমি আজকে ভালো দাম পেয়েছি ৬০০ টাকা কেজি আমি প্রায় ১১ হাজার হাজার টাকার মাংস বিক্রি করেছি। 

মাংস কিনতে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, অর্ধেক দামে মাংস বেচাকেনা হচ্ছে ফেসবুকে দেখে আমরা এখানে এসেছি। মাংস ভালো বিদায় আমিও কিছু মাংস সংরক্ষণ করেছি। আমি এখান থেকে প্রায় ১৫ কেজি মাংস ৪৫০ টাকা করে নিয়েছি।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ