অতিথি পাখি শিকার বন্ধে যে কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন হুমায়ুন ফরীদি
Published: 11th, June 2025 GMT
অনেকেই জানেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পাখি মারা নিষিদ্ধ এই ক্যাম্পেইনে অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদির বিশেষ অবদান ছিলো। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘ভোরবেলা ঘুমিয়ে আছি। সম্ভবত ইট ওয়াজ হলিডে। হঠাৎ দুইটা গুলির শব্দ। আমি রুস্তুমকে বললাম কি হইছেরে? বললো যে, পাখি শিকার করতেছে। আমি বললাম যে, ওকে বেঁধে নিয়ে আয়। ওই বোকা করছে কি বেঁধেই নিয়ে আসছে। দেখি যে দুই ভদ্রলোক। আমি দেখেই বললাম, স্যারি ভাই। ওই দুই লোকতো ভয় পেযে গেছে। বললাম যে, ব্রেকফাস্ট করেছেন, বললো যে না আমরা ব্রেকফাস্ট করবো না।’’
এরপর হুমায়ূন ফরীদি তাদের আপ্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি সকালের নাস্তা আনানোর ব্যবস্থা করেন।
হুমায়ূন ফরীদি বলেন, ‘‘এরপর ক্যান্টিন থেকে ব্রেকফাস্ট আনলাম। খাওয়ালাম। তারা ঠিকমতো খেতেও পারলো না। এতো ভয় পেয়ে গিয়েছিলো। আমি তাদেরকে বললাম যে, পাখি হত্যা করাতো ঠিক না। তারা আমাদের অতিথি। এবং পরিবেশের জন্য দরকার। এগুলো আর করবেন না ভাই। তারপর থেকে জাহাঙ্গীরনগরে পাখি শিকার বন্ধ।’’
আরো পড়ুন:
আজ হুমায়ুন ফরীদির জন্মদিন
বন্ধু কী খবর বল?
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ ম য় ন ফর দ হ ম য় ন ফর দ বলল ম
এছাড়াও পড়ুন:
শান্ত-মুশফিকের হাফ সেঞ্চুরি, জুটির একশ
দ্বিতীয় সেশনে শান্ত-মুশফিকের জমাট ব্যাটিংয়ে এগোচ্ছে বাংলাদেশ। শান্তর ফিফটির পর অর্ধশতক হাঁকালেন মুশফিকও। দুজনের জুটিতে একশ'ও পেরিয়ে গেছে। মুশফিক ৫০ ও নাজমুল ৫১ রানে ব্যাট করছেন। ১৯১ বলে ১০২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন দুজন। টেস্টে এটা মুশফিক ও শান্তর সর্বোচ্চ রানের জুটি।
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ১০০ পেরিয়ে বাংলাদেশ
চতুর্থ উইকেটে ৭১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন শান্ত ও মুশফিক। এতে ১০০ পেরিয়ে গেছে দলীয় স্কোর। ৩৫ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ১১৬। ৫৩ বলে মুশফিকের রান ৩৫। শান্তর রান ৬৪ বলে ৩৫।
এর আগে গল টেস্টে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের পঞ্চম ওভারে অফ স্টাম্পের বাইরে ভালো লেংথের বল ব্যাটে খেলতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হন বিজয়। রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান তিনি। এরপর শান্তকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মুমিনুল। এরপর দ্রুতই জোড়া উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। সাদমান ১৪ ও মুমিনুল ২৯ রান করে ফিরে যান।
এরপর শান্ত ও মুশফিক মিলে প্রতিরোধ গড়েন।