ঈদের ছুটিতেও বন্দর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জরুরি পরিসেবা চলমান
Published: 14th, June 2025 GMT
পবিত্র ঈদুল আযহার দীর্ঘ ছুটিতেও না.গঞ্জের বন্দর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সমূহের জরুরী সেবা চলমান থাকায় স্থানীয় জনগণ আগ্রহের সাথে সেবা গ্রহণ করে সন্তষ্টি প্রকাশ করেন।
গর্ভবতী সেবা ২৪ জন,গর্ভোত্তর সেবা ১১ জন, সাধারণ রোগী সেবা ২৮ জন, শিশু সেবা ৩২ জন, পরিবার পরিকল্পনা পদ্বতি সেবা ১৫, করোনাভাইরাস সচেতনতা বিষয় পরামর্শ প্রদান ৩০ জন।
বন্দর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সদানন্দ রায়ের সাথে আলোচনা করে জানা যায়, ইউনিয়ন পর্যায়ে পাঁচটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সমূহ পবিত্র ঈদুল আযহার দীর্ঘ ছুটিতে বিশেষ ব্যবস্থায় খোলা রাখা হয়।
সরকারী ছুটির দিনে জরুরী সেবা ছাড়া সকল বহিঃবিভাগের সেবা কার্যক্রম বন্ধ থাকে। ব্যাতিক্রমধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করে সেবা কেন্দ্র থেকে সেবা প্রদান করায় সেবা গ্রহীতাগণ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
সেবা কেন্দ্র সমূহের কার্যক্রম তদারকি করেন বন্দর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সদানন্দ রায় ও মেডিকেল অফিসার ডা.
পরিবার পরিকল্পনার ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক মো. মোজাম্মেল হক’র দিকনির্দেশনায় সকল কার্যক্রম নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধান করেন জেলা পরিবার পরিকল্পনার উপপরিচালক মো. শহীদুল ইসলাম।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সিলেটে অবৈধ বালু ও পাথর পরিবহনে ব্যবহৃত ৪ নৌকা আটক করলেন স্থানীয়রা
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় গভীর রাতে ধলাই নদ থেকে অবৈধভাবে উত্তোলন করা বালু ও পাথর নিতে আসা চারটি নৌকা আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
সম্প্রতি কোম্পানীগঞ্জের পর্যটনকেন্দ্র সাদা পাথর থেকে পাথর চুরি ঠেকাতে সোচ্চার হন এলাকাবাসী। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল শনিবার রাতে স্থানীয় বাসিন্দারা ধলাই সেতু এলাকা থেকে নৌকাগুলো আটক করে পুলিশে দেয়।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর সাদা পাথরসহ আশপাশের এলাকা থেকে বালু ও পাথর লুটপাট চলছে। লুটপাট করা পাথর ও বালু পরিবহন করতে সুনামগঞ্জ থেকে নদীপথে বড় বড় স্টিল নৌকা কোম্পানীগঞ্জে যাচ্ছে। এসব কাজে রাজনৈতিক প্রভাবশালী লোকজন জড়িত থাকায় ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন। ফলে স্থানীয় সচেতন লোকজন অবৈধ বালু ও পাথর উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। এসব কাজে জড়িত ব্যক্তিদের আটক করতে সোচ্চার হয়েছেন তাঁরা।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজায়ের আল মাহমুদ প্রথম আলোকে বলেন, আটক করা নৌকার মালিকদের পাওয়া যায়নি। নৌকাগুলোতে কিছু বালু ছিল। নৌকাগুলো বর্তমানে পুলিশের জিম্মায় আছে।
এদিকে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ধলাই নদে পাথর লুটপাটের বিরুদ্ধে টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং ৩৮টি নৌকা ধ্বংস করে। টাস্কফোর্সের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিজুননাহার। এতে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা সহযোগিতা করেন।