বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দল কিনতে আগ্রহী দেখিয়েছেন শায়ান্স গ্লোবাল নামক বাংলাদেশি একটি প্রতিষ্ঠান। সেই প্রতিষ্ঠানটির মালিক আহমেদ জামিল নিজেই জানিয়েছেন বিপিএলে দল কেনার কথা। 

সোমবার (৩০ জুন) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কার্যালয়ে আসেন আহমদ জামিলসহ একদল প্রতিনিধি। তারা নোয়াখালীর নামে ফ্র্যাঞ্চাইজি কিনতে চান।  

নোয়াখালী ফ্র্যাঞ্চাইজি প্রসঙ্গে জামিল বলেন, “আমরা নোয়াখালীর নামে কিনতে চাই। অন্য কোন নাম হলে নেব না। নোয়াখালীকে প্রমোট করতে চাই।”

আরো পড়ুন:

বিপিএলের লাভের অংশ ও প্রাইজমানি অনুমোদন দিল বিসিবি

সল্ট-কোহলি-পাড়িক্কলের ব্যাটে বেঙ্গালুরুর বড় জয়

আজ চলমান বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত আসবে এই নামে ফ্র্যাঞ্চাইজি আসছে কী না, “একটা বোর্ড মিটিং আছে। সেই বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত আসবে নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি নেবে কিনা এবং নিলেও কি কি ডকুমেন্ট লাগবে ওনারা আমাদের জানাবে।’’

“আমরা আমাদের দিক থেকে মোটামুটি প্রস্তুত, যে ডকুমেন্টগুলো লাগে আমরা সেগুলো রেডি করে রেখে দিয়েছি। আমরা আশা করছি, ওনারা আমাদের আবেদন গ্রহণ করবে এবং নোয়াখালীর মানুষের স্বপ্ন পূরণ করবে”- আরও যোগ করেন জামিল।

বিপিএল নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। নতুন চেয়ারম্যান হয়েছেন মাহবুব আনাম। শোনা যাচ্ছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের জায়গায় নোয়াখালীকে নেওয়া হতে পারে। 

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল ফ র য ঞ চ ইজ ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

ভোররাতে রণক্ষেত্র: নরসিংদীতে নিহত ১, গুলিবিদ্ধ ৫

নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই দলের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন এবং গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন পাঁচ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে এই রণক্ষেত্র তৈরি হয় সদর উপজেলার আলোকবালী এলাকায়।

সংঘর্ষে নিহতের নাম ইদন মিয়া (৫৫)। তিনি সদর উপজেলার মুরাদনগর গ্রামের বাসিন্দা। আহতদের তাৎক্ষণিক পরিচয় জানা না গেলেও তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নদী থেকে বালু উত্তোলন, জমি দখল এবং রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই দ্বন্দ্ব আরো ঘনীভূত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে এই সংঘর্ষ বাধে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উভয়পক্ষই দেশীয় অস্ত্রসহ আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ইদন মিয়াকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। 

ঘটনার পর থেকে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। সম্ভাব্য নতুন সংঘর্ষের আশঙ্কায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা বা আটকসংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায়নি।

নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার বলেন, “ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত চলছে। শুনেছি একজন নিহত হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে।”

ঢাকা/হৃদয়/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ