বিপদে দেবচন্দ্রিমা, জানালেন ‘ডেটিং অ্যাপ’ এ তিনি নেই
Published: 12th, July 2025 GMT
মনের মানুষ খুঁজে নেওয়ার জন্য প্রযুক্তি নির্ভর এই দুনিয়ায় অনেকেই ডেটিং অ্যাপ ব্যবহার করেন। সেখানে বড় বড় তারকাদের নামও খুঁজে পাওয়া যায়।
বলিউডের লারা দত্ত থেকে টলিউড পরিচালক রাজ চক্রবর্তীর—‘ডেটিং অ্যাপ’-এ নাম ছিলো। কিন্তু পরে জানা যায় সে সব প্রোফাইল ভুয়া ছিলো। এ বার যুক্ত হলো অভিনেত্রী দেবচন্দ্রিমা সিংহরায়ের নামও। সম্প্রতি নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, “আমার নামে ভুয়া প্রোফাইল খোলা হয়েছে একটি ডেটিং অ্যাপে।”
এতে কিছুটা আতঙ্কিত অভিনেত্রী। তার আশঙ্কা, ওই প্রোফাইল থেকে হয়তো কারও সঙ্গে কথা বলাও হয়েছে। যদি সেই ব্যক্তি ভেবে বসেন, অভিনেত্রী দেবচন্দ্রিমার সঙ্গে কথা বলছেন, সেটাই চিন্তার কারণ। জানাচ্ছেন নায়িকা।
আরো পড়ুন:
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুঞ্জনে যা বললেন তার পুত্র
স্ত্রীকে কেন ‘নিষ্ঠুর’ বললেন রাজকুমার?
তাই অভিনেত্রী লেখেন, “কোনো দিনই আমার ডেটিং অ্যাপে কোনো প্রোফাইল ছিল না। যদিও এই ধরনের অ্যাপের মাধ্যমে অনেকেই তাদের মনের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন। আমি এই মাধ্যমের বিরোধিতা করছি না। কিন্তু এ সবে আমার কোনো আগ্রহ নেই। তাই যদি কেউ আমার নামে কোনো প্রোফাইলের (সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির) সঙ্গে কথা বলে থাকেন তাহলে তা একেবারে ভুয়া।”
সবাইকে সাবধান করতেই এই পোস্ট করেন নায়িকা।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য, বর্তমানে অভিনেত্রী থাইল্যান্ডে ঘুরছেন। সেখান থেকে নানা ধরনের ছবি পোস্ট করছেন। তিনি সেদেশে রয়েছেন বন্ধু অদৃজা রায়ের সঙ্গে। কিছু দিন আগেই তিনি জানিয়েছিলেন কয়েকমাস হয়ে গেল নিরামিষ খাবারই খাচ্ছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘‘কাউকে অনুসরণ করে মাছ-মাংস খাওয়া ছেড়েছি, এমনটা নয়। কোনো আধ্যাত্মিক কারণও নেই। আমার সত্যিই আর ইচ্ছা করে না এ সব খাবার খেতে। চার মাসের বেশি হয়ে গেল খাচ্ছি না। ছোটবেলা থেকে কোনো দিনই পাঁঠার মাংস খেতে ভালবাসি না। মাছও খুব খেতাম না।”
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক, বিএনপি নেতাকে গাছে বাঁধলেন গ্রামবাসী
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় এক প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িত থাকার অভিযোগে মো. সিরাজুল ইসলাম মুনজেল (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন গ্রামবাসী।
শুক্রবার (১১ জুলাই) দিবাগত রাত ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত সিরাজুল ইসলাম মুনজেল উপজেলার ধামশ্বর ইউনিয়নের গালা এলাকার মৃত শিরজন আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক।
স্থানীয়রা জানান, চরদেশ গ্রামের এক সৌদি প্রবাসীর স্ত্রীর ঘরে দীর্ঘদিন ধরে এক ব্যক্তির প্রবেশ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছিল। গত রাতে মুনজেল ওই ঘরে ঢোকার পর স্থানীয়রা তাকে হাতে-নাতে আটক করে। পরে ভোররাত পর্যন্ত তাদের গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়।
আরো পড়ুন:
ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারা ছাড়া দেশ সংস্কারে তাদের সমর্থন পাওয়া যায়নি: নাহিদ ইসলাম
পিআর না, ফেয়ার নির্বাচন চায় জনগণ: দুলু
ধামশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান পিন্টু বলেন, ‘‘এলাকাবাসীর জিজ্ঞাসাবাদে দুজনই অনৈতিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন। এখন ওই নারীর স্বামী তাকে নিয়ে আর সংসার করবেন না বলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মোবাইলে জানিয়েছেন। অভিযুক্ত দুজন দুজনকে বিয়ে করতে রাজি আছেন। সামাজিকভাবে বিষয়টা মীমাংসার চেষ্টা চলছে।’’
ঢাকা/চন্দন/রাজীব