যুক্তি এবং আবেগ মানুষের চিন্তার দুই দিক। এই দুইটি বৈশিষ্ট্যই সব মানুষেরই আছে। তবে কারও যুক্তি বেশি, আর কারও আবেগ বেশি। কেউ কেউতো বলে থাকেন আবেগই যুক্তি। চলুন এই ছবিটি দেখে মিলিয়ে নেওয়া যাক—আপনি মানুষ হিসেবে কেমন, আবেগনির্ভর, নাকি যুক্তিনির্ভর। কোনটি দ্বারা আপনি বেশি প্রভাবিত হন?

আপনি যদি আগে গাছ দেখেন
ছবিটি দেখামাত্র যদি আপনার মনে হয় যে, একটি গাছ দেখলেন; তাহলে বুঝে নিতে পারেন কোনো কিছুই আপনার নজর এড়ায় না। আপনি হলেন সেই মানুষ, যার কাছে মানুষের আবেগ, আবেগগত অবস্থা গুরুত্ব পায়। আপনি মানুষ হিসেবে সহানুভূতিশীল।

আপনি যদি আগে দুটি মানুষ দেখেন
ছবিটির দিকে তাকিয়ে প্রথমেই যদি দুইজন মানুষ দেখেন তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনি বাস্তববাদী, যুক্তিনির্ভর। আর আপনার এই বৈশিষ্ট্যের কারণে মানুষের আবেগগত অবস্থার চেয়ে যুক্তিগত অবস্থার আপনার কাছে বেশি গুরুত্ব পায়।

আরো পড়ুন:

পুরুষ জলহস্তী কেন নিজের ছেলেশিশুকে মেরে ফেলে?

কান ফোঁড়ানোর আগে যা যা জানা দরকার

উল্লেখ্য, অপটিক্যাল ইলিউশন পরীক্ষার মাধ্যমে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে সাধারণ ধারণা পাওয়া যায়। তবে সব ক্ষেত্রে তা সত্য নয়।
সূত্র: ব্রাইট সাইড

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন র ভর আপন র

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় বিএনপি কার্যালয়ে গুলি ও বোমা হামলা, নিহত ১

খুলনা নগরের আড়ংঘাটায় কুয়েট আইটি গেট–সংলগ্ন বিএনপির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তরা গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছে। এতে ইমদাদুল হক (৫৫) নামের এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সোয়া নয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মামুন শেখসহ আরও তিনজন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, রাতে মামুন শেখ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ওই কার্যালয়ে বসে ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা অফিস লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা ও চারটি গুলি ছোড়ে। এরপর তারা পালিয়ে যায়। প্রথম গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পাশে থাকা শিক্ষক ইমদাদুল হকের শরীরে লাগে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে আবার গুলি চালালে মামুন শেখসহ অন্য দুজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে দলীয় নেতা-কর্মী ও স্বজনেরা তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

নিহত ইমদাদুল বছিতলা নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এলাকাবাসীর ভাষ্য, তিনি একটি মাহফিলের অনুদান সংগ্রহের জন্য ওই কার্যালয়ে গিয়েছিলেন।

আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাসার বলেন, মামুন শেখ প্রায়ই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে কার্যালয়ে বসে আড্ডা দেন। গতকাল রাতেও তিনি আড্ডা দিচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা চালানো হয়েছিল। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ