ঢাকার কেরানীগঞ্জে সগীর নামের এক যুবককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া নাজিরেরবাগ এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। 

সগীর (২৬) রাজধানীর ইসলামপুরে একটি কাপড়ের দোকানে চাকরি করতেন। প্রায় চার মাস আগে স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে নাজিরেরবাগ এলাকায় ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন তিনি।

নিহতের স্ত্রী টিনা জানিয়েছেন, আজ সকালে সগীর দোকানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হন। কিছুক্ষণ পর স্থানীয়দের মাধ্যমে টিনা খবর পান যে, পথে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘাড়ে আঘাত করে সগীরকে হত্যা করে ফেলে রেখেছে।

থানা পুলিশ ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আকতার হোসেন।

ঢাকা/শিপন/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।

মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।

সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।

মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ

সম্পর্কিত নিবন্ধ