2025-11-03@07:13:48 GMT
إجمالي نتائج البحث: 28
«গণফ র ম র»:
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, যে কলম দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে, সেটি স্মৃতি হিসেবে অনেকেই রাখতে চেয়েছেন। তাঁরা আশা করছেন, কিছু কলম জাতীয় জাদুঘরে থাকবে। আর যাঁরা দলের পক্ষ থেকে সনদে স্বাক্ষর করেছেন, তাঁরা যদি এই ঐতিহাসিক কলম তাঁদের কাছে রাখতে চান—তাঁদের স্মৃতি হিসেবে, দলের স্মৃতি হিসেবে—সেটাও কমিশন বিবেচনা করেছে।রাজনৈতিক দলগুলোর জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা কলম জাদুঘরে রাখা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নে আলী রীয়াজ এ কথা বলেন। আজ রোববার দুপুরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে জুলাই সনদে গণফোরামের স্বাক্ষর শেষে এ কথা বলেন আলী রীয়াজ।আরও পড়ুনজুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম, অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের ১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, এটি এক ঐতিহাসিক কলম। সবাই যেন দেখতে পান যে এর মধ্য দিয়ে একটা...
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে বেলা পৌনে একটার দিকে সনদে স্বাক্ষর করে দলটি।সনদে প্রথমে স্বাক্ষর করেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী। এরপর স্বাক্ষর করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।যাঁরা বাকি আছেন, তাঁদের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করার আহ্বান জানান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগদান করে গণফোরাম। তবে সনদে স্বাক্ষর করেনি দলটি।তখন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক জানিয়েছিলেন, সংবিধানের ১৫০-এর ২ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে এবং সংবিধানের পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম তফসিলে বাদ রাখার বিষয়টি স্পষ্ট করার চূড়ান্ত কপি না পাওয়ায় তাঁরা স্বাক্ষর করেননি। চূড়ান্ত কপি পাওয়ায় তাঁরা আজ স্বাক্ষর করলেন।জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের আগে গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী...
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’- এ স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম। রবিবার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের এলডি হলে ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গণফোরামের পক্ষে স্বাক্ষর করেন দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান। এ সময় দলটির সভাপতি পরিষদের সদস্য জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট এ. কে. এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিলা গণফোরামের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাগরিকা ইসলাম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা হাসান উপস্থিত ছিলেন। ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বিনির্মাণের দীর্ঘদিনের সংগ্রামে গণফোরাম সবসময় যুক্ত থেকেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের প্রক্রিয়ার সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে যুক্ত থাকায় তিনি দলটিকে কমিশনের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানান। গণফোরামের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কমিশনের সদস্যদের মধ্যে ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার,...
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে ১টি বাদে ২৪টি দল ও জোটের ৪৮ জন নেতা সনদে সই করেন।জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় গতকাল শুক্রবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে জুলাই সনদ সই হয়। সেখানে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ রাজনৈতিক দলগুলো অংশ নেয়।সনদে সই করা নেতাদের দল ২২টি এবং জোট ২টি (১২–দলীয় জোট এবং জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট)। যে ২২টি দল সনদে সই করেছে, তাদের ৪টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন নেই। ১৮টির আছে। দুই জোটের যে চারজন নেতা সই করেছেন, তাঁদের তিনজনের দল নিবন্ধনহীন। একেক দল ও জোটের পক্ষে দুজন নেতা সনদে সই করেন।আরও পড়ুনস্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ যাচ্ছে না, জুলাই সনদে যা যা আছে১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ২৫টি দলের...
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও তাতে সই করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। আজ শুক্রবার বিকেলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান রাতে মুঠোফোনে প্রথম আলোকে এ তথ্য জানিয়েছেন। মিজানুর রহমান বলেন, ‘সংবিধানের ১৫০–এর ২ অনুচ্ছেদ তারা বলেছে বিলুপ্ত করা হবে। এবং পঞ্চম, ষষ্ঠ এবং সপ্তম তফসিলে রাখা হবে না। আমরা বলেছিলাম যে এটা যদি সংশোধন করে তাহলে এবং প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস যদি এটা রাখে তাহলে আমরা স্বাক্ষর করব। আমাদের আশ্বস্ত করেছিল যে এটা সংশোধন হবে। কিন্তু অনুষ্ঠানে গিয়ে চূড়ান্ত কপিটা আমরা পাইনি। শুধু স্বাক্ষরের কপিটা দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য আমরা স্বাক্ষর থেকে বিরত ছিলাম।’জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শুক্রবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করে রাজনৈতিক দলগুলো।...
জুলাই জাতীয় সনদে সই করার বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানিয়েছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, গণ অধিকার পরিষদ সনদে স্বাক্ষর করার কথা জানিয়েছে।বিপরীতে জুলাই জাতীয় সনদের সর্বশেষ সংস্করণ সংস্কার করা না হলে তাতে স্বাক্ষর না করার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল–মার্ক্সবাদী, বাংলাদেশ জাসদ। এ ছাড়া সনদে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্র না থাকলে সনদে স্বাক্ষর না করার কথা জানিয়েছে গণফোরামও।বুধবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে পৃথকভাবে ব্রিফ করেন দলগুলোর নেতারা। এর আগে সন্ধ্যা ছয়টার পর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।বৈঠক শেষে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ...
খাগড়াছড়িতে সাম্প্রতিক সংঘাতের ঘটনায় দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার এবং আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও তিনটি বামপন্থী সংগঠন। আজ বৃহস্পতিবার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে এ জোট ও সংগঠনগুলোর নেতারা এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান। এর আগে বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশ জাসদ, জাতীয় গণফ্রন্ট ও গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির কেন্দ্রীয় নেতারা খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালা (মগপাড়া), স্বনির্ভর বাজার, গুইমারার চেঙ্গুলিয়া ও রামুসে বাজার এলাকা পরিদর্শন করেন।বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা সকালে সিঙ্গিনালায় ধর্ষণের শিকার কিশোরীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করে ঘটনার বিস্তারিত জানেন। এরপর জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন ও সরকারের লিগ্যাল এইড কমিটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে ধর্ষণ ও হামলার ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্ত, দোষীদের শাস্তি, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন এবং বিচারপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানান।বিকেলে প্রতিনিধিদল গুইমারার রামুসে বাজারে আগুনে পুড়ে...
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে বড় দলগুলোর মুখোমুখি অবস্থানের মধ্যে মাঝামাঝি সমাধানের পথ খোঁজার উদ্যোগের অংশ হিসেবে এবার বামপন্থী পাঁচটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। ওই পাঁচ দলের তিনটি বাম গণতান্ত্রিক জোটে রয়েছে, অন্য দুটি জোটের বাইরের। এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি দলের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন গণতন্ত্র মঞ্চভুক্ত ছয় দলের নেতারা।সোমবার রাতে রাজধানীর হাতিরপুলের একটি রেস্তোরাঁয় গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে পাঁচ দলের নেতাদের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। ওই পাঁচ দলের মধ্যে বাম জোটভুক্ত তিন দল হলো বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)। বামধারার অন্য দুই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাসদ ও জাতীয় গণফ্রন্ট।বৈঠকে সিপিবির নবনির্বাচিত সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ ও...
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে গত মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন, সেটিকে একতরফা ও পক্ষপাতদুষ্ট আখ্যায়িত করে তাতে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টা লক্ষ্য করা গেছে বলে দাবি করেছে গণফোরাম।আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি করে দলটি।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি জুলাই ঘোষণাপত্রে ১৯৭২–এর সংবিধান প্রণয়নপদ্ধতি এবং সাংগঠনিক কাঠামোগত দুর্বলতা নিয়ে যে প্রশ্ন উত্থাপন করা হয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনের দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে; কিন্তু জুলাই ঘোষণাপত্রে ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রব্যবস্থার কোনো রূপরেখা স্থান পায়নি। জুলাই ঘোষণাপত্র একতরফা, পক্ষপাতদুষ্ট এবং ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টা লক্ষণীয়। অন্যদিকে ৩৬ জুলাই উদ্যাপন অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বৈষম্য...
জুলাই ঘোষণাপত্রে ১৯৭২–এর সংবিধান প্রণয়নপদ্ধতি এবং সাংগঠনিক কাঠামোগত দুর্বলতা নিয়ে যে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, তাতে তীব্র ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে গণফোরাম। বুধবার বিকেলে গণফোরাম সভাপতি পরিষদের এক সভায় এ নিন্দা জানানো হয়। গণফোরামের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, সভাপতি পরিষদের সদস্য জগলুল হায়দার আফ্রিক, মোশতাক আহমেদ, মেজবাহ উদ্দিন, সেলিম আকবর, সুরাইয়া বেগম, শাহ নূরুজ্জামান প্রমুখ।সভায় নেতারা বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা এবং ১০ এপ্রিলের প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা এবং স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর এর ধারাবাহিকতায় ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয়। দীর্ঘ ৫৩ বছরে কোনো রাজনৈতিক দল বা সরকার ’৭২–এর সংবিধানের প্রণয়নপদ্ধতি নিয়ে কখনো প্রশ্ন উত্থাপন করেনি।সংবিধান সময়ের...
গণফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘‘গণফোরাম করে কাউকে দেশ থেকে পালাতে হয়নি। গণফোরাম কাজ করে দেশের স্বার্থে, গণমানুষের জন্য।’’ শনিবার (২৮ জুন) চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে সদ্য প্রয়াত গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টুর স্মরণে শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মিজানুর রহমান বলেন, ‘‘গণফোরাম প্রগতিশীল রাজনীতি করে আসছে। চাঁদপুরে এর শক্ত অবস্থান রয়েছে। আমরা চাই সবাইকে সাথে নিয়ে গণফোরাম আরো এগিয়ে যাবে।’’ জেলা গণফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট সেলিম আকবরের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গণফোরামে কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ শাহ নূরজাহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লতিফুল বারী হামিম প্রমুখ। ঢাকা/অমরেশ/রাজীব
গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, তরুণদের সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় শুধু রাজধানীতে কার্যক্রম পরিচালনা করলে হবে না, দেশের বিভিন্ন জেলাতেও সক্রিয় হতে হবে।ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গণফোরাম আয়োজিত এক শোকসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ড. কামাল হোসেন। গণফোরাম উপদেষ্টা পরিষদের প্রয়াত সদস্য ফজলুল হক সরকার, সভাপতি পরিষদের সদস্য কাজী মেজবাহ উদ্দিন ও দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম স্মরণে এই সভার আয়োজন করা হয়।সভায় ড. কামাল হোসেন বলেন, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে অসংখ্য মানুষ জীবন দিয়েছেন। এই আন্দোলনে গণফোরামের অনেকে জীবন দিয়েছেন।সমাজের ভালো লোকগুলোকে নিয়ে ভবিষ্যতে গণফোরাম আরও শক্তিশালী হবে, এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, সংগঠনের শক্তির উৎস হলো জনগণের ঐক্য। যখনি অনৈক্য হয়, তখন সংগঠন দুর্বল...
বৈষম্যের অভিযোগ তুলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চলমান সংলাপ থেকে ওয়াকআউট করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এবং ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক শাহাদাত হোসেন সেলিম। পরে আয়োজকদের আশ্বাসে তারা সংলাপে ফিরেছেন। বুধবার (১৮ জুন) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আয়োজিত এ সংলাপে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্য শেষ হওয়ার পর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমদ কথা বলতে শুরু করেন। ঠিক সে সময়ই ড. মিজানুর রহমান সংলাপস্থল ত্যাগ করেন। তার পেছন পেছন বেরিয়ে আসেন রুহিন হোসেন প্রিন্স ও শাহাদাত হোসেন সেলিম। সংলাপস্থল ত্যাগের কারণ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর তিনজন নেতা বক্তব্য দেওয়ার...
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টুর দ্বিতীয় জানাজার নামাজ ঢাকার কেরানীগঞ্জের নেকরোজবাগ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি, স্বজনসহ অসংখ্য সাধারণ মানুষ অংশ নেন।আজ সোমবার সকাল সাড়ে নয়টায় কেরানীগঞ্জে মোস্তফা মোহসীনের দ্বিতীয় জানাজার নামাজের সময় নির্ধারিত ছিল। এর আগেই সকাল আটটা থেকে বিভিন্ন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ মোস্তফা মোহসীন মন্টুর পৈতৃক বাড়ির পাশের নেকরোজবাগ মাঠে এসে জড়ো হতে থাকেন। সকাল নয়টার দিকে এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ রাজস্ব সার্কেল সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মামুন তাকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করেন। এ সময় জাতীয় পতাকা দিয়ে আচ্ছাদিত মরহুমের মরদেহে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।জানাজায় অংশ নিতে আসেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, কেরানীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা...
বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু (৭৯) মারা গেছেন। রবিবার (১৫ জুন) বিকেলে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে জানিয়েছেন দলের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু। তিনি জানান, মোস্তফা মোহসীন বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। সর্বশেষ ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার বেশি অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পারিবারিক ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বাদ এশা রাজধানীর কাটাবন ঢালের বাইতুল মামুর জামে মসজিদে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ৯টায় কেরানীগঞ্জের নেকরোজবাগ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে। মোস্তফা মোহসীন মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা জেলা গেরিলা বাহিনীর প্রধান ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি চার মেয়ে, এক ছেলে,...
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়াইন্ন ইলাহি রাজিউন)। রোববার বিকেল ৫টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। বিস্তারিত আসছে....
গণফোরাম বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাপান সফরে গিয়ে একটি দল ছাড়া আর কোনো দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না বলে যে মন্তব্য করেছেন, তা সঠিক নয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়ে আসছে বলেও উল্লেখ করেছে দলটি।আজ শুক্রবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণফোরামের সভাপতি পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। গণফোরামের সভাপতি পরিষদের অন্যতম সদস্য এস এম আলতাফ হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জগলুল হায়দার আফ্রিক, মেজবাহউদ্দীন, মোশতাক আহমেদ, সুরাইয়া বেগম, সেলিম আকবর, শাহ নুরুজ্জামান প্রমুখ।সভায় আলোচনার বিষয়বস্তু তুলে ধরে গণফোরামের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টার বক্তব্য...
বিদ্যমান সংবিধান মুক্তিযুদ্ধে লাখো মানুষের রক্তের বিনিময়ে পাওয়া। তাই নতুন করে সংবিধান লেখার পক্ষে নয় গণফোরাম। তবে জন–আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে নির্বাচিত জাতীয় সংসদের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করার পক্ষে দলটি।শনিবার বিকেলে জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে দলটির পক্ষ থেকে এ অবস্থান জানানো হয়। দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, এ কে এম জগলুল হায়দারসহ ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল সংলাপে অংশ নেন।অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী শপথ নিয়েছে উল্লেখ করে মিজানুর রহমান বলেন, ‘সাংবিধানিক সরকারের অধীনে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের সংবিধান সংশোধন করতে হলে জাতীয় সংসদ ব্যতিরেকে বর্তমান কাঠামোতে সম্ভব নয়।’রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য চায় গণফোরাম। দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে আমাদের সংবিধানে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সেটা প্রয়োগের ফলেই তিনি স্বৈরশাসক হয়েছেন এবং...
সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি আশা করি বর্তমান পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, তাতে দেশ গড়ার কাজে নতুন দিগন্ত তৈরি হবে।’ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে তার ৮৮তম জন্ম উৎসবে দেওয়া শুভেচ্ছা বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল অনুষ্ঠানে প্রথমে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। পরে গুরুতর অসুস্থ এই নেতার একটি লিখিত বক্তব্যও পড়ে শোনানো হয়। এতে ড. কামাল বলেন, ‘বিগত সময় দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। এসব প্রতিষ্ঠান সংস্কার করতে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা...
সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি আশা করি বর্তমান পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, তাতে দেশ গড়ার কাজে নতুন দিগন্ত তৈরি হবে।’ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে তার ৮৮তম জন্ম উৎসবে দেওয়া শুভেচ্ছা বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল অনুষ্ঠানে প্রথমে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। পরে গুরুতর অসুস্থ এই নেতার একটি লিখিত বক্তব্যও পড়ে শোনানো হয়। এতে ড. কামাল বলেন, ‘বিগত সময় দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। এসব প্রতিষ্ঠান সংস্কার করতে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা...
সংস্কার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করা সব রাজনৈতিক দল ও জনগণের নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করেন গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার এক নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। কোনো অশুভ শক্তি বা ষড়যন্ত্র যেন এই রক্তস্নাত বিজয় ও মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আজ রোববার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে গণফোরাম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ড. কামালের একটি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনানো হয়। অনুষ্ঠানে তিনি নিজেও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শেষ দিকে তিনি কয়েক মিনিট কথাও বলেন। গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন। অনুষ্ঠান মঞ্চের ব্যানারে লেখা ছিল...
যুক্তফ্রন্টের আদলে বামপন্থিদের নতুন জোট গঠনের চেষ্টা চলছে। আগামী নির্বাচনে সব আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে তারা। জোট গঠনের মূল উদ্যোক্তা বাম গণতান্ত্রিক জোট। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলসহ (বাসদ) ছয়টি দলের এই জোটের নেতারা কয়েক মাস ধরে অন্য বাম প্রগতিশীল জোট ও দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরই বাম গণতান্ত্রিক জোটের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে। উদ্যোক্তারা বলছেন, জোট গঠন বিষয়ে বামপন্থি দল ও জোটগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হলেও নতুন জোটের নাম ঠিক হয়নি। ‘নয়া যুক্তফ্রন্ট’ কিংবা ‘গণতান্ত্রিক যুক্তফ্রন্ট’ নামে জোটের যাত্রা শুরু করার প্রস্তাব দিয়েছেন কোনো কোনো দলের নেতারা। তবে ১৯৫৪ সালে যে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে ‘যুক্তফ্রন্ট’ গঠিত হয়েছিল, তার সঙ্গে বর্তমান প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই জোটের নাম কী হবে, কিংবা কোন কাঠামোয় চলবে, তা সবার মতামত নিয়ে...
পাবনা-১ আসনের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদসহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে পাবনার বেড়া মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা হয়েছে। সাঁথিয়া উপজেলার গোপীনাথপুর এলাকার সেলিম হোসেন নামের একজন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার আসামিদের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ছাড়াও পাঁচজন সাংবাদিকও রয়েছেন। বেড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওলিউর রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গত শনিবার (১২ এপ্রিল) মামলাটি রেকর্ড হয়েছে। তবে গতকাল (১৩ এপ্রিল) রোববার রাতে মামলাটির কথা জানাজানি হলে মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১ এপ্রিল বিকেলে বেড়া পৌর এলাকার কাগমাইরপাড়ায় আবু সাইয়িদের নিজ বাড়িতে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আবু সাইয়িদের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আসামিরাসহ অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ আসামি উপস্থিত ছিলেন। ওই সমাবেশে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন এলাকার সদস্য...
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আবু সাইয়িদসহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে পাবনার বেড়া মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়েছে। সাঁথিয়া উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের সেলিম হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।পুলিশ জানিয়েছে, গত শনিবার মামলাটি রেকর্ড হয়েছে। তবে গতকাল রোববার রাতে মামলাটির কথা জানাজানি হয়।মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ১ এপ্রিল বিকেল পাঁচটার দিকে বেড়া পৌর এলাকার কাগমাইরপাড়ায় আবু সাইয়িদের নিজ বাড়িতে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আবু সাইয়িদের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আসামিরাসহ অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ আসামি উপস্থিত ছিলেন। ওই সমাবেশে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন এলাকার সদস্য ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা–কমীরা রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্র করেন। সেখানে প্রাণঘাতী আগ্নেয়াস্ত্র, পিস্তল, বন্দুকসহ বিভিন্ন ধরনের দেশি অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের জন্য দেশবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন। মামলার সাক্ষী...
সংস্কারের গুরুত্বপূর্ণ ১৬৬টি সুপারিশের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে লিখিত মতামত জমা দিয়েছে গণফোরাম ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ রোববার দল দুটির প্রতিনিধিরা আলাদাভাবে জাতীয় সংসদ ভবনে কমিশনের কার্যালয়ে গিয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের কাছে মতামত জমা দেন। এ নিয়ে দেশের ৩৪টি রাজনৈতিক দল কমিশনের কাছে লিখিত মতামত দিল। আজ প্রথমে সংস্কারের সুপারিশ নিয়ে নিজেদের প্রস্তাব জমা দেয় গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। পরে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের পক্ষে সংস্কার প্রস্তাব জমা দেয় দলটির মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর আগে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে নিজেদের মতামত জানিয়েছিল। আজ বাকি চারটি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে নিজেদের মতামত জমা দেয় দলটি।দল দুটির মতামত জমা দেওয়ার সময় জাতীয় ঐকমত্য...
গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ফুসফুসের প্রদাহে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ল্যাবএইড হসপিটালে ভর্তি হন তিনি। বর্তমানে ওই হাসপাতালের ড. বরেন চক্রবর্তী তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন। গণফোরামের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মধু বলেন, সুব্রত চৌধুরী এখন সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন। তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
উর্দুভাষীদের নামে ঢালাও মামলার প্রতিবাদে রাজপথে থাকবেন বলে জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। গণফোরাম সভাপতি সুব্রত চৌধুরী ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজও এতে সমর্থন জানিয়েছেন। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে উর্দু স্পিকিং পিপলস ইউথ রিহ্যাবিলিটেশন মুভমেন্ট (ইউএসপিওয়াইআরএম) আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে তারা এ ঘোষণা দেন। ‘উর্দুভাষী সংখ্যালঘু ও তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়ে কর্মসূচি নির্ধারণ শীর্ষক’ ওই বৈঠকে কঠোর কর্মসূচির কথা জানান উর্দুভাষী নেতারা। ঢালাও মামলা প্রত্যাহার না করলে আত্মাহুতি কর্মসূচি ঘোষণা করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি সাদাকাত খান ফাক্কু। তবে এ ধরনের কর্মসূচি না দিয়ে রাজপথে থাকার পরামর্শ দেন মাহমুদুর রহমান মান্না ও আসাদুজ্জামান ফুয়াদসহ অন্য অতিথিরা। তারা বলেন, আত্মাহুতি কোনো সমাধানের...
