মেলায় শাহ মতিন টিপুর ‘রোদ্দুর ভুলে গেছে বৃষ্টির গান’
Published: 25th, February 2025 GMT
অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে শাহ মতিন টিপুর কবিতার বই ‘রোদ্দুর ভুলে গেছে বৃষ্টির গান’। বইটিতে স্থান পেয়েছে ৫১টি কবিতা। ‘রোদ্দুর ভুলে গেছে বৃষ্টির গান’ বইটি প্রকাশ করেছে চন্দ্রছাপ প্রকাশনী। বইমেলায় এটি পাওয়া যাচ্ছে ৫৯-৬০ নং স্টলে।
শাহ মতিন টিপু তার কবিতা ভাবনা সম্পর্কে রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘‘কবিতার সৃষ্টি সমসাময়িক জীবনবোধ থেকে। আমার জীবন, আমার গ্রাম, আমার আত্মোপলব্ধি, এসব বর্ণনার মাঝে একটা ম্যাসেজ দেওয়ার চেষ্টা থাকে। আর আমি কবিতাকে সাধারণের বোধগম্যতায় রাখতে সচেষ্ট থাকি। আমার কবিতার পাঠক যেন তার চারপাশকেই দেখতে পান, নিজ জীবনকে আমার চোখের মধ্য দিয়ে দেখতে পান-এমন একটা ভাবনা আমার মধ্যে থাকে। আসলে আমার কবিতা শৈশব থেকে এ পর্যন্ত যে সামাজিক পরিমণ্ডলে বিহার করেছি -তারই প্রতিচ্ছবি। আমার প্রথম কবিতার বই 'ছায়া ও ঘুণপোকা', দ্বিতীয় কবিতার বই 'জল জোছনার গান', আর এই তৃতীয় কবিতার বইয়ের কবিতাগুলোর সৃষ্টি একই পরিমণ্ডল থেকে। সবগুলোতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে আমারই পরিবেশ ও প্রতিবেশ।’’
শাহ মতিন টিপু পেশায় সাংবাদিক। ১৯৮৫ সালে সাংবাদিকতায় প্রবেশ করেন। সাংবাদিকতা জীবনের উল্লেখযোগ্য ও দীর্ঘ সময় কেটেছে বাংলাবাজার পত্রিকায়। এখানে বেশ কিছুটা সময় সাহিত্য পাতা ও ছোটদের পাতার দায়িত্ব পালনের সুবাদে তার একটা ভিন্ন পরিচয় গড়ে ওঠে। একসময় তিনি নাটক ও শিশু সংগঠনেও জড়িত ছিলেন। জড়িত ছিলেন লিটলম্যাগ আন্দোলনেও। শাহ মতিন টিপু জাতীয় প্রেস ক্লাবের একজন স্থায়ী সদস্য।
আরো পড়ুন:
স্বীকৃতিহীনতা এক অর্থে লাভজনক: রাসেল রায়হান
প্রসঙ্গ: আত্মকথা ইতিকথা
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ হ মত ন ট প
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় বিকেলে বৈঠকে বসছে কমিটি
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ পর্যালোচনায় আজ সোমবার বিকেল ৪টায় বৈঠকে বসছে এ সংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আজ বিকেল ৪টায় মিটিংয়ে বসছি। সেখানে তাদের দাবিগুলো পর্যালোচনা করব। আমরা সুপারিশগুলো উপদেষ্টা পরিষদে তুলব। সরকারি কর্মচারী ভাইদের বলব, সরকারি কাজে যেন ব্যাঘাত না ঘটে। আমাদের সিদ্ধান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।’
তিনি বলেন, ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ পুনরায় বিবেচনার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। অবশ্যই এটা পুনরায় বিবেচনার সুযোগ রয়েছে। সরকারি কর্মচারীরা বিড়ম্বনার শিকার হতে পারেন এমন কিছু করা হবে না। এজন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
গত ৪ জুন এ অধ্যাদেশ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি পর্যালোচনায় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আবদুর রশীদ। এ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব।