উত্তরা ব্যাংক পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। ১৮ মার্চ বেলা দুইটায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসইর ওয়েবসাইটের ঘোষণায় বলা হয়েছে, ১৮ মার্চের সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের (জুলাই’২৪-ডিসেম্বর’২৪) নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।

এদিকে গত অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৪) উত্তরা ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯১ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২৪) ব্যাংকটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৮২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৩৭ পয়সা।

গত এক বছরে উত্তরা ব্যাংকের শেয়ারের সর্বোচ্চ দাম ছিল ২৭ টাকা ২০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দাম ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা। ২০২৩ সালের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে উত্তরা ব্যাংক। এর মধ্যে সাড়ে ১৭ শতাংশ নগদ ও সাড়ে ১২ শতাংশ স্টক বা বোনাস লভ্যাংশ। এ ছাড়া ২০২২ সালে ১৪ শতাংশ নগদ ও ১৪ শতাংশ বোনাস; ২০২১ সালে ১৪ শতাংশ নগদ ও ১৪ শতাংশ বোনাস; ২০২০ সালে ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ ও সমপরিমাণ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ নগদ ও

এছাড়াও পড়ুন:

চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে বিদেশি ঋণ শোধ ৩০০ কোটি ডলার ছাড়াল

চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই–মার্চ) বিদেশি ঋণের সুদ ও আসল বাবদ ৩২১ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়েছে, যা গত অর্থবছরের পুরো সময়ের প্রায় সমান। গত অর্থবছরে (২০২৩–২৪) মোট ৩৩৭ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে হয়েছে। এর মানে হলো, এবার প্রথম ৯ মাসেই গত অর্থবছরের কাছাকাছি ঋণ পরিশোধ হয়ে গেছে।

আজ বুধবার বিকেলে প্রকাশিত অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তৈরি জুলাই–মার্চ মাসের বিদেশি ঋণ পরিস্থিতির হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে। সেখানে বিদেশি ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধের এই তথ্য পাওয়া গেছে।

ইআরডির তথ্য অনুসারে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই–মার্চ) দেশে মোট প্রায় ৪৮১ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বিদেশি ঋণ এসেছে। এ সময়ে ঋণের সুদাসল পরিশোধ করতে হয়েছে অর্থছাড়ের প্রায় দুই–তৃতীয়াংশের সমান।

অন্যদিকে আলোচ্য ৯ মাসে বিদেশি ঋণ বাবদ পরিশোধের মধ্যে আসলের পরিমাণ ২০১ কোটি ডলার। আর সুদ বাবদ ১২০ কোটি ডলার পরিশোধ হয়েছে। ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ২৫৭ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছিল। এক বছরের ব্যবধানে ৬৪ কোটি ডলার বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে বাংলাদেশ সরকারকে।

এদিকে গত জুলাই–মার্চ সময়ে ৩০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বিদেশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ, যা গতবারের একই সময়ে পাওয়া প্রতিশ্রুতির অর্ধেকের কম। গত অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ৭২৪ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল।

জুলাই–মার্চ সময়ে সবচেয়ে বেশি ১২২ কোটি ডলার ছাড় করেছে এডিবি। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংক ১০৭ কোটি ডলার ও জাপান ৮৯ কোটি ডলার দিয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আয় বেড়েছে ৩৫২ কোটি টাকা, তবু মুনাফা কমল ৯০ কোটি
  • বিদেশি ঋণ পরিশোধ বেড়েছে ২৪ শতাংশ
  • চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে বিদেশি ঋণ শোধ ৩০০ কোটি ডলার ছাড়াল
  • তৃতীয় প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে স্কয়ার ফার্মার
  • ৯ মাসে ১৪ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা
  • শিক্ষার মানোন্নয়নে জিডিপির ৪ শতাংশ বরাদ্দ প্রয়োজন
  • ২০২৭ সালের জুনের পর ‘করছাড়’ থাকবে না
  • ৯ মাসে ৪,৬০০ কোটি টাকার ব্যবসা ওয়ালটনের
  • যমুনা অয়েলের মুনাফা বেড়েছে ৩৮ শতাংশ