ক্যারিয়ারজুড়েই নানা বিতর্কের সঙ্গে জড়িয়েছেন ক্রিকেটার নাসির হোসেন। ২০২১ সালে আবুধাবি টি-টেন লিগ খেলতে গিয়ে আইফোন ‘উপহার’ পাওয়ার তথ্য গোপন করায় তাঁকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে ছয় মাসের স্থগিত নিষেধাজ্ঞাসহ দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল আইসিসি।
২০২৪ সালের জানুয়ারিতে পাওয়া সে নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে আগামী মাসে। নাসিরের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর ছয় মাসের স্থগিত নিষেধাজ্ঞা যেন কার্যকর না হয়—এ জন্য আইসিসিতেও কথা বলেছে বিসিবি। সব ঠিক থাকলে ৭ এপ্রিল তাঁর নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে।

আরও পড়ুনদুবার ওভারে ছয় ছক্কা মেরে নতুন রেকর্ড পেরেরার১ ঘণ্টা আগে

আর তাহলে চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও দেখা যেতে পারে নাসিরকে। ক্রিকেটে ফিরতে এরই মধ্যে অনুশীলনও শুরু করেছেন এই অলরাউন্ডার। প্রিমিয়ার লিগে নিজের ঠিকানা খুঁজে পাওয়ার প্রাথমিক আলাপও শুরু হয়েছে।
আগামী ২০ এপ্রিল থেকে শুরু হবে বাংলাদেশ–জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের তখন ঢুকে যেতে হবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আবহে। ওই সময় বিকল্প হিসেবে নাসিরকে দলে নেওয়ার কথা ভাবছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আবাহনী লিমিটেড।

নাসিরকে দলে নেওয়ার কথা ভাবছে আবাহনী লিমিটেড.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।

মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।

সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।

মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ

সম্পর্কিত নিবন্ধ