এবার ‘বৈয়াম পাখি' গানে জেফারের কণ্ঠ, অভিনয়েও রয়েছেন তিনি
Published: 19th, March 2025 GMT
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মুক্তি পাচ্ছে 'মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন ২'। এর আগে সিরিজটির প্রথম পর্ব দারুণ জনপ্রিয়তা পায়। সেই ধারাবাহিকতায় আসছে দ্বিতীয় কিস্তি। নতুন এই সিরিজটিতে যুক্ত হয়েছেন জেফার।
সিরিজে তিনি শুধু গানেই কণ্ঠ দেননি, করেছেন অভিনয়ও। সিরিজ এবং চরিত্রটি নিয়ে আগে থেকেই জানা ছিল তার। সিরিজের 'বৈয়াম পাখি ২.
'বৈয়াম পাখি ২.০' গানটি মূলত ২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া গানের নতুন ভার্সন। প্রথম গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন অ্যালেন স্বপন চরিত্রে অভিনয় করা নাসির উদ্দিন খান। নতুন ভার্সনে তার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন জেফার।
খৈয়াম শানু সন্ধির সুর ও সংগীতায়োজনে গানটি লিখেছেন খৈয়াম শানু সন্ধি, ম্যাক্স রহমান ও শেখ কোরাশানী।
জেফার বলেন, 'গানটি একজন গ্যাংস্টারের কণ্ঠে শুনেছে সবাই। সেখানে তার বেপরোয়া ভাবটা উঠে এসেছে। এবার তাকে একজন চ্যালেঞ্জ করছে এবং তিনি একজন নারী। ব্যাপারটা ভালো লেগেছে জন্যই গানটিতে যুক্ত হওয়া।'
২০২২ সালের ঈদুল আজহায় মুক্তি পায় আলোচিত চরকি অরিজিনাল সিরিজ 'সিন্ডিকেট'। তারই চরিত্র ছিল অ্যালেন স্বপন। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় দেওয়া বেশ কিছু সংলাপ ও দারুণ অভিনয় দিয়ে চরিত্রটি পায় দর্শকপ্রিয়তা। ২০২৩ সালে মুক্তি পায় 'মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন'র প্রথম সিজন।
প্রথম সিজনের রাফিয়াত রশিদ মিথিলা, আইমন শিমলা, ফরহাদ লিমন, অর্ণব ত্রিপুরা অভিনয় করেছেন দ্বিতীয় সিজনেও। ঈদে ররকিতে মুক্তি পাবে 'মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন ২'
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জ ফ র রহম ন অ য ল ন স বপন প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ২৬ হাজারের মতো শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। এর মধ্যে শুধু গাজা নগরীতে এই সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। এসব শিশুর জন্য জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন।
গত মঙ্গলবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন জাতিসংঘের শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকার মুখপাত্র টেস ইনগ্রাম। মঙ্গলবারই ইসরায়েলি সেনারা গাজা নগরীতে বড় ধরনের স্থল অভিযান শুরু করেছেন।
ইনগ্রাম বলেন, আগস্টে গাজায় প্রতি আট শিশুর একজন মারাত্মক অপুষ্টিতে আক্রান্ত ছিল, যা এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ হার। গাজা নগরীতে এই অনুপাত প্রতি পাঁচে একজন। তিনি বলেন, গাজা নগরী থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষকে জোরপূর্বক সরানো হচ্ছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুদের প্রাণনাশ হতে পারে। ইসরায়েলের স্থল অভিযানের মুখে শহরের পুষ্টিকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে গেছে।
ইসরায়েলি সেনারা বলছেন, দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকায় আশ্রয় নেওয়া মানুষ খাদ্য, ওষুধ ও তাঁবু পাবেন। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই আগ্রাসনে ঘোষিত ‘মানবিক আশ্রয়’ এলাকাগুলোতেও হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ইনগ্রাম বলেন, ‘গাজায় সাত শতাধিক দিনের যুদ্ধ-ধ্বংসযজ্ঞে প্রায় পাঁচ লাখ শিশুকে এক নরক থেকে আরেক নরকে ঠেলে পাঠানো হয়েছে, যা অমানবিক।’
জাতিসংঘের হিসাবে, গাজা নগরী ও আশপাশের এলাকাগুলোর ১০ লাখ মানুষের প্রায় ৪০ শতাংশ ইতিমধ্যে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।