মধ্যপ্রাচ্য ও আজারবাইজানে ৮টি হালাল প্রসাধনী রপ্তানি করবে রিমার্ক-হারল্যান
Published: 19th, March 2025 GMT
মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ (ইউএই) মালয়েশিয়া ও আজারবাইজানে হালাল কসমেটিকস বা প্রসাধনী রপ্তানি করতে চলেছে রিমার্ক-হারল্যান। বর্তমানে এসব বাজারে প্রসাধনপণ্য বিক্রিতে ৮ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, যা দেশের এই কোম্পানি ধরতে চায়। রিমার্ক–হারল্যান প্রাথমিকভাবে লিলি ও অলিন ব্র্যান্ডের আটটি হালাল পণ্য রপ্তানি করবে। তবে শতাধিক হালাল পণ্য রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে কোম্পানিটির।
রিমার্কের পরিচালক চিত্রনায়ক শাকিব খান গত রোববার এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) কাছ থেকে রিমার্কের হালাল পণ্যের সনদ প্রাপ্তি উপলক্ষে রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ, সাব্বির রহমান ও তানজিদ হাসান তামিম, রিমার্ক-হারল্যানের নির্বাহী পরিচালক চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, আগামী এপ্রিলে দুবাইয়ে অনুষ্ঠেয় একটি মেলায় নিজেদের উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের স্কিন কেয়ার ও কসমেটিকস পণ্য নিয়ে অংশ নেবে রিমার্ক–হারল্যান।
রিমার্ক-হারল্যানের পরিচালক শাকিব খান বলেন, ‘দেশে-বিদেশে এখন বিপুলসংখ্যক মানুষ হালাল পণ্য পছন্দ করেন। আমরা উন্নতমানের হালাল পণ্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসার চেষ্টা করছি।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ন
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।
মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।
সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।
মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ