সিরিজটি কখনো হাসাবে, কখনো কাঁদাবে
Published: 11th, April 2025 GMT
কোরিয়ার ষাটের দশকের দুই তরুণ-তরুণীর জীবনের গল্পকে পর্দায় তুলে এনেছেন নির্মাতা কিম উন-সিয়ক। গল্পের পরতে পরতে স্মৃতিকাতরতা। হোয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিনস দেখে দর্শক কখনো কেঁদেছেন, কখনো হেসেছেন। গত ৭ মার্চ মুক্তি পেয়েছে ১৬ পর্বের এই সিরিজ। এ সপ্তাহে নেটফ্লিক্সের অ-ইংরেজিভাষী সিরিজের তালিকার শীর্ষে রয়েছে এটি।
বাংলাদেশের দর্শকও সিরিজটি দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। ‘কোরিয়ান মুভি অ্যান্ড ড্রামা লাভার বিডি’ নামে একটি ফেসবুক গ্রুপে সিরিজটি নিয়ে আলোচনা করছেন অনেকে। কেউ কেউ বলছেন, দীর্ঘদিন পর কোনো কোরীয় সিরিজ নিয়ে এতটা ইতিবাচক আলোচনা দেখছেন তাঁরা। সিরাজুম মনিরা নামের এক দর্শক লিখেছেন, ‘আপনি আপনার পরিবারের বা আশপাশের মানুষদের সাধারণ জীবনযাপন খুঁজে পাবেন। কখনো হাসবেন, কখনো কাঁদবেন।’
সিরিজে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন আইইউ ও পার্ক বো-গাম.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইউটিউবে দিনে মাত্র আধা ঘণ্টা ব্যয় করেই শিখতে পারেন ইংরেজি
যেকোনো ভাষা শেখার প্রথম শর্ত হলো, বলতে ও শুনতে শেখা। কিন্তু আমরা ইংরেজি শেখা শুরু করি ব্যাকরণ দিয়ে। এ জন্য দীর্ঘদিন পড়েও আমরা বেশির ভাগ মানুষ ভালো ইংরেজি শিখতে পারি না। অধিকাংশ মানুষের বলায়, শোনায়, নয় তো লেখায় কমবেশি সমস্যা থেকেই যায়।
আপনি শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, অভিভাবক—যা–ই হোন না কেন, ইংরেজিতে নিজেকে খুবই দুর্বল মনে করলে এবং শেখার ইচ্ছা থাকলে এই কাজগুলো করুন।
১০ দিনে, ৩০ দিনে, ৩ মাসে ইংরেজি শেখার যত বই আছে, স্রেফ সরিয়ে রাখুন। এগুলো আপনি কেনেন ঠিকই কিন্তু তিন দিনও ঠিকমতো খুলে দেখেন না।
স্পোকেন ইংলিশের কোচিং বন্ধ করে দিন। কারণ, এই কোচিংয়ে আপনি ভর্তি হন ঠিকই কিন্তু এক সপ্তাহ যাওয়ার পর আর যান না। কিংবা কোচিংয়ে গিয়েও খুব বেশি লাভ আপনার হয়নি।
আপনার মুঠোফোন আছে, আইপ্যাড আছে, বাসায় ইন্টারনেট আছে। প্রতিদিন নিশ্চয়ই ইউটিউব, ফেসবুকে এটা-সেটা দেখে সময় ব্যয় করেন। আজ থেকে টানা ৩০ দিন ইংরেজি শেখায় দিন, আর এই সময়টা শুধু ইউটিউবে দেবেন।
ইংরেজি শেখার নানা চ্যানেল পাবেন ইউটিউবে