আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে রাষ্ট্রের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার তাগিদ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ ও সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদারের সঙ্গে বৈঠকে এ তাগিদ দেন তিনি। 

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা চলতি বছর ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা বলেন। বৈঠকের পর রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটি জানানো হয়। তবে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি একাধিকবার সংশোধন করায় নির্বাচনের সময়কাল নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। 

গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৫৭ মিনিটে প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঐকমত্য কমিশনের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ‘আগামী ডিসেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।’ রাত ৯টা ১৩ মিনিটে তাতে সংশোধনী আনা হয়। এর পর রাত ৯টা ২১ মিনিটে সংশোধনীতে প্রেস উইং জানায়, ভুলবশত কেবল ডিসেম্বর মাস উল্লেখ করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে তাগিদ দিয়েছেন ড.

ইউনূস।

নির্বাচনের এই সময়সীমা নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সমকালকে বলেন, সর্বশেষ আমরা যখন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করি, তখন তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা তাঁকে বিষয়টি জনগণের সামনে উপস্থাপন করার জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তিনি সেটি না করে বিভিন্ন দল ও সংগঠনের সুরে নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে নানা কথা বলছেন। এ অবস্থায় আমরা আবারও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করব। আগামী বুধবার তাঁর সঙ্গে বৈঠক শেষে এ বিষয়ে মন্তব্য করা যাবে।

এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সমকালকে বলেন, ড. ইউনূস চার মাস ধরেই বলে আসছেন, ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। এ নিয়ে বিভ্রান্তির কিছু নেই। নির্বাচন ওই সময়সীমাতেই হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুধু ডিসেম্বর ভুলবশত উল্লেখ করা হয়েছিল।

প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও রাত পৌনে ৯টার দিকে জানানো হয়েছিল, ডিসেম্বরে নির্বাচন আয়োজনে সংস্কার সম্পন্ন করার তাগিদ দিয়েছেন ড. ইউনূস। ১৮ মিনিট পর তা সংশোধন করে জানানো হয়, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘প্রেস উইংয়ের বক্তব্যে আমি খুব বেশি অবাক হইনি। কারণ, আগেও প্রধান উপদেষ্টা এক রকম কথা বলার পর তাঁর প্রেস উইং ভিন্ন কথা বলেছে নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে। এবারও সে রকম ঘটনা ঘটল।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর সরকারের দায়িত্ব নেওয়া ড. ইউনূস ঐকমত্য কমিশনেরও সভাপতি। গত ১২ ফেব্রুয়ারি তাঁর নেতৃত্বে ছয় মাস মেয়াদি এ কমিশন গঠিত হয়। আগে গঠিত পাঁচ সংস্কার কমিশনের ১৬৬ সুপারিশে ইতোমধ্যে ৩৩টি রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। এখন এসব দলের সঙ্গে চলছে আলোচনা। আগামী বৃহস্পতিবার বিএনপির সঙ্গে আলোচনার কথা রয়েছে। নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে এর আগের দিন ১৬ এপ্রিল ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন দলটির নেতারা।

গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে সরকারপ্রধানের সঙ্গে ঘণ্টাখানেক বৈঠক করেন আলী রীয়াজ ও বদিউল আলম মজুমদার। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। তিনি সমকালকে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা সময় নষ্ট না করে দ্রুত সংস্কারকাজ শেষ করতে বলেছেন। ঐকমত্য কমিশনের বরাত দিয়ে প্রথম সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুধু ডিসেম্বর মাস উল্লেখের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এখানে বিভ্রান্তির কিছুই নেই।’

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ঐকমত্য কমিশনের প্রথম সভায় সরকারপ্রধান জানিয়েছিলেন, রাজনৈতিক দলগুলো যেসব সুপারিশে একমত হবে, তা নিয়ে তৈরি হবে জুলাই সনদ। এর ভিত্তিতেই বাস্তবায়ন করা হবে সংস্কারের সুপারিশ।

এর আগে গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রথমবারের মতো ড. ইউনূস জানিয়েছিলেন, ছোট সংস্কার হলে আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে। বড় সংস্কার হলে নির্বাচন হবে ২০২৬ সালের জুনে। পরের চার মাসে তিনি দেশে-বিদেশে একই কথা বলেছেন।
বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চাচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে নির্বাচন নিশ্চিত করতে দলটির কয়েক নেতা আন্দোলনের কথাও বলেছেন। দলটির ভাষ্য, নির্বাচন বিলম্বের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। প্রতিদিনই বিএনপি নেতারা বলছেন, স্থিতিশীলতার জন্য নির্বাচন প্রয়োজন।

জামায়াতে ইসলামী আগে সংস্কারে জোর দিলেও সম্প্রতি বলেছে, তারাও নির্বাচনের রোডম্যাপ চায়। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতাদের উদ্যোগে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অবশ্য এখনও সংস্কারে জোর দিচ্ছে।

ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, আগামী মাসের প্রথম দিকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম দফার সংলাপ শেষ হবে। দলগুলো যেসব সুপারিশে একমত হয়নি, সেগুলো নিয়ে আলোচনা চলছে। এর পর দ্বিতীয় দফার সংলাপ হবে। আগামী জুলাই-আগস্টের মধ্যে পুরো কাজ শেষ হবে। তার পর সংস্কার বাস্তবায়ন শুরু করবে সরকার।

গতকালের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে ঐকমত্য কমিশন জানায়, সংস্কারের জন্য জনমত যাচাই এবং জনসচেতনতা সৃষ্টিতে কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
জানতে চাইলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার গতকাল রাতে সমকালকে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের ব্যাপারে খুবই সিরিয়াস। বৈঠকে তিনি আমাদের কাছে সংস্কার কার্যক্রমের খোঁজখবর নেন। জানানোর পরে তিনি এটি দ্রুত শেষ করার তাগিদ দেন।’
প্রেস উইংয়ের বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জানতে চাইলে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার তাগিদে আমার কাছে মনে হয়েছে, তিনি ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের ব্যাপারে উদগ্রীব। আর সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে বলেছেন।’

জামা‌য়াতের সহকারী সেক্রেটা‌রি জেনারেল আবদুল হা‌লিম সমকালকে বলে‌ন, নির্বাচন বিল‌ম্বিত হোক তা জামায়াত চায় না। ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের যে প্রতিশ্রু‌তি সরকারপ্রধান দিয়েছেন, এ সময়ের মধ্যে ভোট হতে হবে।

জানতে চাইলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এন‌সি‌পি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আ‌রিফুল ইসলাম আদীব সমকালকে বলে‌ন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের যে সময়সীমা সরকারপ্রধান দিয়েছেন,  এতে দ্বিমত নেই। তবে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের বিচার দৃশ্যমান হতে হবে। সং‌বিধান, বিচার বিভাগ ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার হতে হবে। নির্বাচন ক‌মিশনের আচরণ নিরপেক্ষ নয়। তাদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ড স ম বর থ ক সময়স ম বল ছ ন র জন য প রথম ব এনপ সদস য ইউন স গতক ল সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হতে হবে

অর্থনৈতিক ও অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন যে জরুরি হয়ে পড়েছে, সে ব্যাপারে দ্বিমত করার কোনো সুযোগ আছে বলে মনে হয় না। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ঘোষিত সময়ের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যেকোনো বাধা দূর করা তাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর এখনো মতৈক্যে পৌঁছাতে না পারাটা সংগত কারণেই গভীর উদ্বেগের। এই প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি—তিন দল তিন অবস্থানে রয়েছে। আমরা মনে করি, অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ৩০টি রাজনৈতিক দল যখন দীর্ঘ আলোচনা প্রক্রিয়ায় অভূতপূর্বভাবে ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পেরেছে, তখন জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে একটা সর্বসম্মত অবস্থানে পৌঁছানো মোটেই কঠিন কোনো বিষয় নয়।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর রোববারের সংলাপে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও ঐকমত্যের পথে রাজনৈতিক দলগুলো যে অর্জন করেছে, সেটাকে বিশ্বের জন্য অনন্য দৃষ্টান্ত বলে মন্তব্য করেছেন। চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান প্রকৃতপক্ষেই বাংলাদেশের সামনে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ও পরিবর্তনের বড় একটা সুযোগ এনে দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার কারণে সেই সুযোগ যদি হারিয়ে যায়, এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা একটি জাতির জন্য আর কী হতে পারে। বাস্তবতা হলো ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যেমন বিকল্প নেই, আবার মতভিন্নতা কাটিয়ে উঠতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই।

শনিবার প্রথম আলো আয়োজিত ‘নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক সমঝোতার পথ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকেরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সরকারের শক্ত ভূমিকা নেওয়ার কথা বলেছেন। তাঁরা সতর্ক করেছেন যে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন না হলে, দেশে অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতা তৈরি হওয়ার পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কাও আছে।

রাজনৈতিক দলগুলোকে সবার আগে এই বাস্তবতাকে উপলব্ধি করা জরুরি। বর্তমান অনিশ্চয়তা শুধু রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, তার গভীর নেতিবাচক প্রভাব সমাজ ও অর্থনীতির ওপরও পড়ছে। দারিদ্র্য, বেকারত্ব বাড়ছে এবং অর্থনৈতিক-সামাজিক ও জীবিকায় দীর্ঘমেয়াদি ক্ষত তৈরি হচ্ছে। সবার আগে এই অনিশ্চয়তা কাটানো প্রয়োজন। একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে যাত্রাই এর একমাত্র পথ বলে মনে করি।

আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে, চাপিয়ে দিয়ে সংস্কার হয় না। আবার পরিবর্তনের অঙ্গীকার করে ক্ষমতায় যাওয়ার পর তার বাস্তবায়নও হয় না। এই ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা বাস্তবসম্মত পথ খুঁজে বের করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়াচ্ছে। আমরা আশা করি, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর যে মতভিন্নতা, তা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই একটা সমঝোতায় পৌঁছাবে। তবে এরই মধ্যে আমরা দেখলাম যে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামী নতুন এক কর্মসূচি দিয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা তাঁর বক্তব্যে আবারও স্পষ্টভাবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কথা বলছেন। আগামী নির্বাচনকে তিনি ‘জাতির সত্যিকারের নবজন্ম’ হিসেবে দেখছেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রশ্নে যদি নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়, তাহলে এত মানুষের আত্মত্যাগ এবং সংস্কার নিয়ে এত আলাপ-আলোচনা সবকিছুই বৃথা হবে। তাতে দেশও গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে। রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতায় জনগণ কেন ভুক্তভোগী হবে?

নির্বাচনের একটি সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে গণ–অভ্যুত্থানের পক্ষের সব রাজনৈতিক দলকে অবশ্যই তাদের ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থের বাইরে বেরিয়ে আসতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘সংবিধান আদেশ’ জারির সুপারিশ করতে পারে কমিশন: আলী রীয়াজ
  • কমিটি গঠন, প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত আন্দোলন স্থগিত 
  • চাকসু: মনোনয়নপত্র বিতরণের সময় বৃদ্ধির দাবি ছাত্রদলের
  • বর্ধিত মেয়াদের আগেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি চূড়ান্ত করতে চায় কমিশন: আলী রীয়াজ
  • বিএনপি নির্বাচনমুখী কর্মসূচিতে যাবে
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের বাংলাদেশ সফরের সময়সূচি ঘোষণা
  • দলগুলোর সঙ্গে বুধবার আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
  • ৪৭তম বিসিএস প্রিলি পরীক্ষার্থীদের জন্য পিএসসির যত নির্দেশনা
  • যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের মালিকানা সংক্রান্ত চুক্তি নিয়ে ওয়াশিংটন–বেইজিং সমঝোতা
  • ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হতে হবে