তুসুকা গ্রুপের ছয় কারখানায় ৩ দিনের ছুটি ঘোষণা
Published: 21st, April 2025 GMT
কারখানার ভেতরে কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ নেই উল্লেখ করে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তুসুকা গ্রুপের ছয়টি প্রতিষ্ঠানে ৩ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- তুসুকা জিনস লিমিটেড, তুসুকা ট্রাউজার্স লিমিটেড, তুসুকা ডেনিম লিমিটেড, তুসুকা প্রসেসিং লিমিটেড, তুসুকা ওয়াশিং লিমিটেড এবং তুসুকা প্যাকেজিং লিমিটেড।
কারখানা গেটে সাঁটানো নোটিশে কর্তৃপক্ষ উল্লেখ করেছে, উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, কারখানার ভিতরে সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ না থাকার কারণে ২১ এপ্রিল সোমবার হতে ২৩ এপ্রিল বুধবার পর্যন্ত ৩ দিন কারখানার সকল কার্যক্রম সাধারণ ছুটি হিসেবে বন্ধ থাকবে।
আরো পড়ুন:
শ্রমিকের আত্মহত্যা: ২ কর্মকর্তাকে অব্যাহতি, পরিবারকে সহায়তা
খুলনায় ৩ ঘণ্টা বন্ধ ছিল বাস চলাচল
এদিকে, গত শনিবার থেকে তুসুকা গ্রুপের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করছেন। এরই মধ্যে, ছয় কারখানায় ৩ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
তুসুকা গ্রুপের পরিচালক মো.
ঢাকা/রেজাউল/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বিএনপি নেতাকে মারধর, খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি কারাগারে
খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলমের করা মামলায় সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন হাসান আল মামুন। খুলনা মহানগর দায়রা জজ মো. শরীফ হোসেন হায়দার তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে আদালত চত্বরে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা মামুনকে লক্ষ্য করে ডিম ও পচা আম নিক্ষেপ করেন। তার শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। পরে নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেন সেনা সদস্যরা।
মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ কে এম শহিদুল আলম বলেন, মামলাটিতে উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন হাসান আল মামুন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে রোববার খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি কে ডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময় তৎকালীন ওসি মামুন নিজেই
ফখরুল আলমকে বেদম মারধর করেন। লাঠির আঘাতে ফখরুল আলমের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট মামুনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন ফখরুল।