জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এক ফেসবুক পোস্টে ‘আমাদেরকে দলবদ্ধতার ঊর্ধ্বে উঠতে হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন।

শুক্রবার (২৩ মে) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তাসনিম জারা তার পোস্টে লিখেছেন, “জুলাই বিপ্লবের পর গত রাত সবচেয়ে কঠিন ছিল। আমি এমন একটি প্রতিফলন শেয়ার করতে চাই যা আমাকে জাগিয়ে রেখেছে। এটা কোনো দোষের মুহূর্ত নয়। এটি প্রতিফলন করার একটি মুহূর্ত।”

পোস্টে তিনি লেখেন, “রাজনৈতিক অভিনেতাদের মধ্যে ক্ষুদ্র দ্বন্দ্ব এবং অবিশ্বাস পুরো গণতান্ত্রিক রূপান্তরকে ঝুঁকিতে ফেলছে। আমরা স্বল্পমেয়াদী গণনা একটি জাতির আশা বিপন্ন হতে দিতে পারি না, যারা স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত।”

এনসিপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব আরও লেখেন, “আমাদের এটা এখানে হতে দেওয়া উচিত নয়। আমাদের দলবদ্ধতার উপরে উঠতে হবে। বিপ্লব জনগণের দ্বারা বহন করা হয়েছে এবং এটা তাদের কাছে। আমরা আমাদের সংযম, আমাদের সংলাপ এবং আমাদের ঐক্য ঋণী।”

তিনি আরও লেখেন, “এটি হোক ঐক্যের দিকে টার্নিং পয়েন্ট, আর বিভেদ নয়।”

ঢাকা/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

ছাত্রীকে অপহরণ করে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪

ঢাকার ধামরাইয়ে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণের পর দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে নারীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ভোরে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর বটতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে অপহৃত স্কুলছাত্রীকে উদ্ধারসহ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে ধামরাই থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলো– রংপুর জেলার পীরগঞ্জের মুংলাকুটি গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে আরিফুজ্জামান, একই জেলার গংগাচড়ার খাটারি খা বাড়ী গ্রামের মৃত আবুল হাশেমের ছেলে আয়নাল হক, মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার দরগ্রামের মোজ্জামেল হকের ছেলে রবিউল আওয়াল ও ধামরাইয়ের সোমভাগ ইউনিয়নের গাওয়াইল গ্রামের সোহানা আক্তার। গতকাল বুধবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। 

ভুক্তভোগী ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সকালের দিকে ধামরাইয়ের এক ছাত্রী স্কুলের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হয়। এর পর আর বাড়ি ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। কোথাও তাকে না পেয়ে ছাত্রীর বাবা গত শনিবার ধামরাই থানায় জিডি করেন।

ভুক্তভোগী ছাত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, স্কুলে যাওয়ার পথে গাওয়াইল গ্রামের সোহানা তাকে বেড়ানোর কথা বলে কৌশলে আশুলিয়া থানার নবীনগর বটতলা এলাকার একটি ভাড়া বাসায় নিয়ে আটকে রাখে। সেখানে সোহানার পূর্বপরিচিত আরিফুজ্জামান, তার বন্ধু আয়নাল ও রবিউল তাকে ধর্ষণ করে।

এ বিষয়ে ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, চতুর্থ শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী নিখোঁজের ঘটনায় থানায় জিডি হয়। সেই জিডির সূত্রে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে সহযোগীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। 


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ডিএনএ পরীক্ষায় দুই কিশোরের জড়িত থাকার প্রমাণ, অন্য কিশোর ধরা পড়ল যেভাবে
  • ছাত্রীকে অপহরণ করে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪