দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ
Published: 29th, May 2025 GMT
বৈরী আবহাওয়ার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ২০ মিনিট থেকে এই নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করা হয়।
বিআইডাব্লিউটিএ দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের ট্রাফিক সুপারভাইজার মোহাম্মদ শিমুল বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে লঞ্চ চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠে। ফলে নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে সকাল ৯টা ২০ মিনিট থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আবহাওয়ার পরিস্থিতি উন্নতি হলে পুনরায় লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক হবে।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন, বৈরী আবহাওয়া থাকলেও সতর্কতার সঙ্গে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: দ লতদ য় প ট র য় দ লতদ
এছাড়াও পড়ুন:
বরিশালে বৈরী আবহাওয়ায় দ্বিতীয় দিনেও লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ২৪ ঘণ্টায় ১২০ মিলি বৃষ্টিপাত
বৈরী আবহাওয়ায় বরিশাল থেকে অভ্যন্তরীণ সব রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো লঞ্চ চলাচল বন্ধ আছে। একই সঙ্গে বন্ধ রাখা হয়েছে বরিশাল-ঢাকা রুটের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচলও। জেলাজুড়ে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকেও থেমে থেমে বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।
বিআইডব্লিউটিএ সূত্র বলছে, বৈরী আবহাওয়া ও নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত বহাল থাকায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের কারণে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেয় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ২ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত থাকায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সকালে বরিশালের অভ্যন্তরীণ ১০টি রুটের লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর বিকেলে ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চ চলাচলও বন্ধ করে দেওয়া হয়। নৌযান চলাচল বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েছেন দ্বীপ জেলা ভোলা, মেহেন্দীগঞ্জসহ অন্য নৌপথের যাত্রীরা। ভোলার সঙ্গে সড়কপথে সরাসরি যোগযোগ না থাকায় এ রুটের যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন।
আরও পড়ুননিম্নচাপের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ায় ঢাকা-বরিশাল নৌপথে লঞ্চ চলাচল বন্ধ১৮ ঘণ্টা আগেএ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএর নৌনিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের উপপরিচালক ও বরিশাল নদীবন্দরের কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম রেজা বলেন, ‘পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বরিশাল নদীবন্দর থেকে কোনো ধরনের নৌযান ছেড়ে যাবে না।’
এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর থেকে দক্ষিণাঞ্চলের কীর্তনখোলা, তেঁতুলিয়া, বিষখালী, পায়রা, বলেশ্বর, মেঘনা, ডাকাতিয়া, আড়িয়ালখাঁ নদ-নদীসহ সব কটি নদীতে উঁচু জোয়ার প্রবাহিত হচ্ছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ নদ-নদীতে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে জোয়ার প্রবাহিত হচ্ছে। এ কারণে বরিশাল নগরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন চর ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। নদীর তীরবর্তী এলাকার অনেক জায়গায় পানি ঢুকে পড়েছে। জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বরিশাল নগরবাসীকে।
জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বরিশাল নগরবাসীকে। আজ বেলা সোয়া ১২টার দিকে নগরের বগুড়া রোডের অক্সফোর্ড মিশন এলাকায়