কক্সবাজারের চকরিয়ায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ বলছে, আটক নুরুল আলম অস্ত্র তৈরির কারিগর।

মঙ্গলবার (৩ জুন) উপজেলার বিএমচর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ছৈইন্ন্যামারঘোনা এলাকা থেকে অস্ত্র তৈরির এসব সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। আটক নুরুল আলম ওই এলাকার আব্দুল বাচ্চুর ছেলে।

উদ্ধারকৃত সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে- একটি দেশীয় অস্ত্রের তৈরি কাঠের বাটসহ বডি, ৩৬টি দেশীয় অস্ত্র তৈরির ব্যারেল, ৫টি গুলির খালি খোসা, দেশীয় অস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহৃত একটি ওয়েল্ডিং মেশিন এবং ৪টি অস্ত্র তৈরির বাটের সরঞ্জাম।

আরো পড়ুন:

সাভারে যাত্রীর অপেক্ষায় দূরপাল্লার পরিবহন

সাভারে ৩ মহাসড়কে চাপ বাড়ছে

চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ কারিগরকে আটক করা হয়েছে। নুরুল আলম দীর্ঘদিন ধরে গোপনে দেশীয় অস্ত্র তৈরি করে আসছিলেন। এর আগেও, র‌্যাব তাকে আটক করেছিল। আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।’’

ঢাকা/তারেকুর/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক র সরঞ জ ম

এছাড়াও পড়ুন:

তদন্ত কমিটি গঠন, ৪ রেলকর্মী বরখাস্ত

চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুর ওপর ট্রেনের ধাক্কায় সংঘটিত দুর্ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রাথমিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে চার রেল কর্মীকে। 

বরখাস্তকৃতরা হলেন- পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের দায়িত্ব পালনকারী গার্ড সোহেল রানা (হেড কোয়ার্টার,  চট্টগ্রাম),  লোকো মাস্টার গোলাম রসুল (টি নম্বর-৫৩০), সহকারী লোকো মাস্টার আমিন উল্লাহ (টি নম্বর-৭২৩) এবং অস্থায়ী গেট কিপার (টিএলআর) মাহবুব।

শুক্রবার সকালে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তার নেতৃত্বে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ডিএমই (লোকো), চট্টগ্রাম, ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার-১ এবং বিভাগীয় চিকিৎসক, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম।

কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি বৃহস্পতিবার  রাত ১০টায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতু পার হওয়ার সময় সিগন্যাল না মেনে কালুরঘাট সেতুতে থাকা কয়েকটি মোটরসাইকেল ও অটোরিকশাকে ধাক্কা দিলে দুর্ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত হন। আহত হন বেশ কয়েকজন। তাদের নগরীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ